ন্যাটো
ব্রিকস তার চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে পরবে?
অক্টোবরের শেষ সপ্তাহে ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনের সফল সমাপ্তি ঘোষণা করেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। রাশিয়ার অর্থনীতিকে বৈশ্বিক বাজার থেকে বিচ্ছিন্ন করতে দেশটির ওপর অনেক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে পশ্চিমা বিশ্ব। এরই মধ্যে গত কয়েক দশকের মধ্যে রাশিয়ায় বিশ্বনেতাদের সবচেয়ে বড় সমাবেশটি হয় এই ব্রিকসেই। ৩৬টি দেশের শীর্ষ নেতাদের অংশগ্রহণে তিন দিনের সম্মেলনে রাশিয়া এবং পুতিনকে বিশ্বজুড়ে বিচ্ছিন্ন করতে পশ্চিমাদের চেষ্টা ব্যর্থই হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে বাকি বিশ্বের মাথাব্যথা
৪ নভেম্বরের গল্প। না, পরাবাস্তব বা যাদুবাস্তব গল্প নয়, সত্যি ঘটনা। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার সবচেয়ে বড় পাইকারি কাঁচাবাজার কারওয়ান বাজারে ঢুকলাম দুপুরবেলা। রাস্তার দুপাশে সারি বেঁধে বসে শাক-সবজি বিক্রি করছে অত্যন্ত দরিদ্রপীড়িত, শিক্ষাবঞ্চিত খেটে খাওয়া প্রান্তিক পর্যায়ের কিছু মানুষ। হঠাৎ কানে এলো তাদের মধ্যে থেকে কেউ একজন তার জন্ম এলাকার আঞ্চলিক ভাষায় বললেন, ‘ইবার ট্রাম্প হইয়া যাবি’। আমার কান সচেতন হয়ে উঠল। ইন্টারেস্টিং ডিসকাশন! দাঁড়িয়ে পড়লাম। দেখি একটা মলিন স্যান্ডো গেঞ্জি গায়ে, পরনে লুঙ্গি এবং খালি পায়ে বসে লালশাক, পুঁইশাক বিক্রি করছেন লোকটি। প্রায় একই রকম কন্ডিশনের আরেকজন বিক্রেতা তার কথায় সায় দিয়ে মাথা দোলাচ্ছেন।
প্রেসিডেন্ট পদে ট্রাম্পকেই ভোট দেবেন নিকি হ্যালি
আগামী নভেম্বরে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ট্রাম্পের পক্ষে কাজ করবেন সাউথ ক্যারোলাইনা অঙ্গরাজ্যের সাবেক এ গভর্নর। বুধবার (২২ মে) তিনি এমন ঘোষণা দেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কার্যত উন্নয়নশীল দেশের প্রতিনিধিত্বই করেছেন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৬০তম মিউনিক নিরাপত্তা সম্মেলনে অংশগ্রহণ ছিল বর্তমান বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ৬০ বছর ধরে ইউরোপের অন্যতম শক্তিশালী রাষ্ট্র জার্মানিতে এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। ১৯৬৩ সালে এই সম্মেলনের যাত্রা শুরু হয়। শুরুর দিকে এই সম্মেলনটি ছিল অনেকটাই পশ্চিমা বিশ্বকেন্দ্রিক। সেই সময় স্নায়ুযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে এই সম্মেলন আয়োজন করা হয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের মধ্যে যে দ্বন্দ্ব চলছিল সে পরিপ্রেক্ষিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্র দেশগুলোর নিরাপত্তার বিষয়টিই প্রথম দিকে সম্মেলনে গুরুত্ব পেতো। এক সময় ঠান্ডা যুদ্ধ বা কোল্ড ওয়ারের পরিসমাপ্তি ঘটে। ঠান্ডা যুদ্ধের পরিসমাপ্তির পর মিউনিক নিরাপত্তা সম্মেলনে অংশগ্রহণকারী দেশের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। বিভিন্ন দেশের নিরাপত্তা ইস্যু এখানে আলোচিত হয়েছে। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন একাধিকবার এই সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেছেন। রাশিয়ার সঙ্গে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সম্পর্ক উন্নয়নের বিষয়টি এ সম্মেলনের একটি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু ছিল।