নোয়াখালী
বাংলা ভাষার প্রকৃত সমস্যা, ভাষাটির সর্বস্তরে প্রয়োগ নেই
বাংলাদেশের লেখ্য, দৃশ্য ও শ্রাব্য গণমাধ্যমে গত কয়েক বছর ধরে বলা হচ্ছে, বাংলা ভাষা বাংলাদেশের নদীগুলোর মতোই দূষিত হয়ে উঠেছে। এই দূষণ নাকি হচ্ছে প্রধানত তিনটি ক্ষেত্রে: ১. ইংরেজি বা আঞ্চলিক ঢঙে প্রমিত বাংলা উচ্চারণে, ২. কথা বলার সময় বাংলা শব্দের পরিবর্তে ইংরেজি-হিন্দি-আঞ্চলিক শব্দ ব্যবহারে এবং ৩. বানান বিকৃতিতে। অভিযোগের আঙুল উঠেছে এফএম রেডিওসহ বিভিন্ন বেসরকারি গণমাধ্যমের দিকে। বাস্তবতা হচ্ছে, গণমাধ্যমে তথাকথিত শুদ্ধ উচ্চারণে প্রমিত বাংলা বলা হলেও ইংরেজি ঢঙে বাংলা বলা বা বাংলায় ইংরেজি শব্দমিশ্রণ বন্ধ হবে না। এফএম রেডিও শুনে মানুষ ভাষা শেখে না, খদ্দের-শ্রোতা যে ভাষায় কথা বলে এফএম রেডিও সেই ভাষায় অনুষ্ঠান প্রচার করে তাদের মনোযোগ আকর্ষণ করতে চায় মুনাফার স্বার্থে।
আলু সিন্ডিকেট দূর করুন
আলু আমাদের জীবনে অত্যন্ত দরকারি একটি সবজি। এমন কোনো তরকারি নেই, যার সঙ্গে আলু মিশে যায় না। ভাতের পরেই সম্ভবত আলুর চাহিদা সবচেয়ে বেশি। বলা হয় মাছে-ভাতে বাঙালি। এ কথা বললে অত্যুক্তি হবে না যে ভাতে-আলুতে বাঙালি। কারণ, অনেক বাঙালিই এখন আর নিয়মিত মাছ খেতে পারে না; কিন্তু আলু ছাড়া এক দিনও চলা কঠিন। আর কোনো তরকারি ঘরে না থাকলে অনেক পরিবার আলুভর্তা বানিয়েই ভাত খেয়ে ফেলে। সেই আলুও এখন অনেকের কাছে ক্রয় ক্ষমতার বাইরে। বাজারে এখন প্রতি কেজি আলু খুচরা পর্যায়ে ৭০ থেকে ৭৫ টাকা দরে বিক্রয় করা হচ্ছে। প্রায় চিকন চালের দামের সমান, মোটা চালের চেয়ে বেশি। এই অবস্থায় নিম্নআয়ের মানুষের আলুও খেতেও হিসাব করতে হয়।
স্মার্ট ডাক সেবার আওতায় ভাসানচর
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক রোববার (১৭ মার্চ) ভাসানচর সাব পোস্ট অফিস উদ্বোধন করার মধ্য দিয়ে ১৩ হাজার একরের ভূখন্ডটি ডাক সেবার আওতাভুক্ত হলো।