পদ্মা সেতু
যে কারণে শ্বেতপত্র কোনো আলোড়ন তোলেনি
অন্তর্বর্তী সরকার অনেকগুলো সংস্কার কমিটি করেছে। ‘স্বৈরাচারের’ রেখে যাওয়া অর্থনীতির ওপর পর্যালোচনার জন্য গঠিত কমিটি সম্প্রতি একটি শ্বেতপত্র প্রকাশ করেছে এবং শ্বেতপত্রের ওপর সাংবাদিক সম্মেলনে সংশ্লিষ্ট কমিটি শ্বেতপত্রের তথ্য-উপাত্তের ব্যাখ্যা করেছে। সাংবাদিক সম্মেলনে প্রদত্ত কমিটির প্রধান দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের বক্তব্য থেকে প্রতিপন্ন হয়, বিগত সরকারের আমলে ‘চামচা পুঁজিবাদ থেকেই চোরতন্ত্র’ তৈরি হয়েছিল এবং তাতে অংশ নিয়েছে রাজনীতিক, সামরিক ও বেসামরিক আমলা, বিচার বিভাগসহ সবাই। শ্বেতপত্র বলছে, বিগত ১৫ বছরে ২৮ উপায়ে দুর্নীতির মাধ্যমে ২৩৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বাংলাদেশ থেকে বিদেশে অবৈধভাবে পাচার হয়েছে। শ্বেতপত্র দুর্নীতিবাজদের চিহ্নিত করার চেষ্টা করেনি, কারণ চোর ধরা নয়, চুরির বর্ণনা দেয়াই নাকি শ্বেতপত্রের কাজ। তাই শ্বেতপত্র শুধু চুরির প্রক্রিয়া খুঁজে বের করার চেষ্টা করেছে। দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের বক্তব্য হচ্ছে, দুর্নীতির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান খুঁজে পেতে হলে দুদক বা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ইন্টেলিজেন্স ইউনিটে ধর্ণা দিতে হবে।
কর্ণফুলী টানেলে ঋণ করে আনা বড় বিনিয়োগ গচ্চা
আয়ের চেয়ে প্রায় চারগুণ বেশি ব্যয়ের লোকসানি মেগা প্রকল্প চট্টগ্রামের কর্ণফুলী টানেল এখন ‘গলার কাঁটা’। এটি নির্মাণে আনা ঋণ এবং সুদের অর্থও পরিশোধ করতে হচ্ছে অন্য প্রকল্পে নেয়া ঋণের অর্থ থেকে। ফলে একদিকে লোকসান আর অন্যদিকে ঋণের ঘানি টানতে গিয়ে দুদিক দিয়েই শাঁখের করাতের মতো দেশের অর্থনীতিকে কাটছে কর্ণফুলী নদীর তলদেশে নির্মিত দেশের প্রথম টানেলটি।
কুয়াকাটার সংরক্ষিত বনখেকোদের দৌরাত্ম্য বন্ধ করুন
সাগরকন্যা কুয়াকাটা দেশের একমাত্র সমুদ্রসৈকত যেখান থেকে সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত দুটিই দেখা যায়। দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের এই পর্যটনকেন্দ্রটি অত্যন্ত আকর্ষণীয় একটি স্থান হলেও যোগাযোগ ব্যবস্থার সমস্যার কারণ দীর্ঘদিন ধরে অনেকটা নির্জন, নিরিবিলিই ছিল। ২০২১ সালে পটুয়াখালীর লেবুখালীতে পায়রা সেতু চালু হওয়ার পর ওই অঞ্চলের যোগাযোগ ব্যবস্থা বদলে যায়। তার সঙ্গে পদ্মা সেতু চালু হওয়ার পর দক্ষিণাঞ্চলের পুরো চিত্রই বদলে গেছে।
এক বছর বাড়ল পদ্মা সেতুর রেলসংযোগ প্রকল্পের মেয়াদ
পদ্মা সেতুর রেলসংযোগ প্রকল্পের মেয়াদ আরও এক বছর বাড়ানো হয়েছে। তবে ব্যয় বাড়ানো হয়নি।
বাংলাদেশ থেকে আম আমদানি করতে চায় চীন
বাংলাদেশের কৃষিপণ্য বিশেষ করে আম আমদানি করতে চায় চীন। এ ছাড়া বাংলাদেশে আইসিটি, জ্বালানি খাত এবং অবকাঠামোগত উন্নয়নে বিনিয়োগ করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে দেশটি।