প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন
ইরানের তেল স্থাপনায় হামলা হলে বিশ্ব অর্থনৈতিক সংকটে পড়বে
২৬ অক্টোবর, ২০২৪; প্রায় ২ হাজার কিলোমিটার উড়ে গিয়ে ইসরায়েলের শতাধিক বিমান তিন দফায় ইরানের রাজধানী তেহরান ও পশ্চিমাঞ্চলীয় দুটি প্রদেশের বিভিন্ন সামরিক স্থাপনায় হামলা চালায়। এই হামলা পহেলা অক্টোবরে ইরানি হামলার প্রতিশোধ। হামলার প্রথম দফায় সিরিয়া, ইরাক ও ইরানের বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দেয়া হয়। পরবর্তী দুটি দফায় বিনা প্রতিরোধে ইরানের বিভিন্ন সামরিক স্থাপনায় আক্রমণ চালানো হয়। এই হামলায় ইসরায়েল শুধু ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এবং দ্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির কারখানাকে টার্গেট করেছে, আমেরিকার নিষেধ থাকায় ইরানের পারমাণবিক ও অর্থনৈতিক স্থাপনায় আক্রমণ করেনি। ইসরায়েল তাদের এই হামলার নাম দিয়েছে ‘অনুতাপের দিন’
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে ‘একতরফা স্বীকৃতি’ দেয়ার বিরোধিতা হোয়াইট হাউসের
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের ‘একতরফা স্বীকৃতির’ বিরোধিতা করছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
প্রেসিডেন্ট পদে ট্রাম্পকেই ভোট দেবেন নিকি হ্যালি
আগামী নভেম্বরে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ট্রাম্পের পক্ষে কাজ করবেন সাউথ ক্যারোলাইনা অঙ্গরাজ্যের সাবেক এ গভর্নর। বুধবার (২২ মে) তিনি এমন ঘোষণা দেন।
বাইডেন-নেতানিয়াহুর সম্পর্ক এবং গাজা যুদ্ধে এর প্রভাব
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর মধ্যে সম্পর্কের বর্ণনা দেয়া খুবই জটিল। সম্প্রতি আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) প্রসিকিউটর যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুসহ ইসরায়েলের কয়েকজন শীর্ষ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানার দাবি তুলেছেন। এর জন্য গত ২০ মে মার্কিন প্রেসিডেন্ট হোয়াইট হাউসের রোজ গার্ডেনে ইহুদি ঐতিহ্যের একটি অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করার সময় আইসিসি প্রসিকিউটরের সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেন। বাইডেন স্পষ্ট বলেছেন, ‘আমি পরিষ্কার বলছি, ইসরায়েলি নেতাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানার জন্য আমরা আইসিসির আবেদন প্রত্যাখ্যান করেছি।’ তিনি জোর দিয়ে আরও যোগ করেছেন, ‘ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে কোনো তুলনা চলে না।’ তিনি আরও ঘোষণা করেছেন যে, গাজায় ইসরায়েলের সামরিক পদক্ষেপ গণহত্যা নয়। এর মানে কি এই যে, বাইডেন আসলে নেতানিয়াহু আর তার জোট সরকারকে সমর্থন দিচ্ছেন? মোটেই না।
গাজায় যা হচ্ছে তা গণহত্যা না: বাইডেন
সোমবার (২০ মে) হোয়াইট হাউজে ‘ইহুদি আমেরিকান হেরিটেজ মাস’ অনুষ্ঠানে বাইডেন বলেন, “গাজায় যা হচ্ছে তা গণহত্যা না। আমরা তা প্রত্যাখ্যান করছি।”
জো বাইডেনের নির্বাচনি চ্যালেঞ্জ এবং ডোনাল্ড লুর ঢাকা সফর
জো বাইডেনের সামনে এখন বড় চ্যালেঞ্জ। আগামী নির্বাচনে ভরাডুবি ঠেকানোর চ্যালেঞ্জ। গত চার দশকের মধ্যে আর কোনো যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টকে ক্ষমতায় থাকার সময় বাইডেনের মতো এতটা অজনপ্রিয় হতে দেখা যায়নি। জো বাইডেনের আগে যিনি প্রেসিডেন্ট ছিলেন, সেই ডোনাল্ড ট্রাম্প ক্ষমতায় থাকা অবস্থাতেই জনপ্রিয়তা হারিয়ে ছিলেন; কিন্তু দৃশ্যত ট্রাম্পের চেয়েও বেশি অজনপ্রিয় হয়েছেন বাইডেন। সারা বিশ্বে তো বটেই, যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের কাছেই বাইডেন ব্যাপক অর্থে জনপ্রিয়তা হারিয়েছেন, দেশটির বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়াই তার প্রমাণ।
প্রেসিডেন্ট নির্বাচন: প্রার্থী হওয়া নিশ্চিত করলেন বাইডেন ও ট্রাম্প
জর্জিয়া প্রাইমারিতে প্রার্থীদের সমর্থনে জিতলেন বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এই নিয়ে লাগাতার দুইবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়বেন তারা।