Views Bangladesh Logo

রানা প্লাজা

দেশে শ্রম আইন থাকতে বাস্তবায়নে অবহেলা কেন?
দেশে শ্রম আইন থাকতে বাস্তবায়নে অবহেলা কেন?

দেশ ও রাজনীতি

দেশে শ্রম আইন থাকতে বাস্তবায়নে অবহেলা কেন?

বাংলাদেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতির নেপথ্যের তিন চালিকাশক্তি হলো- কৃষিতে উচ্চ ফলনশীল ধান, শ্রমনিবিড় রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাক শিল্প এবং বিদেশে কর্মসংস্থান থেকে রেমিট্যান্স। আবার এ তিনের মুখ্য চালক শ্রম এবং শ্রমজীবী মানুষ। তবে উন্নয়নের হিস্যায় এ শ্রমজীবী মানুষের ভাগ খুবই কম। আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী বাংলাদেশের শ্রমজীবী মানুষের রাষ্ট্রীয়, সামাজিক, অর্থনৈতিক কোনো ক্ষেত্রেই মর্যাদা ও অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়নি। আমাদের দেশের শ্রমিক-কর্মচারীরা এখনো বাঁচার মতো মজুরি, আইএলও কনভেনশন ৮৭ ও ৯৮ অনুযায়ী অবাধ ট্রেড ইউনিয়ন অধিকারসহ অন্যান্য ন্যায়সংগত অধিকার, সামাজিক মর্যাদা ও সুরক্ষা থেকে বঞ্চিত।

সেন্ট মার্টিন দ্বীপ নিয়ে গুজবে বিভ্রান্ত হবেন না : আইএসপিআর
সেন্ট মার্টিন দ্বীপ নিয়ে গুজবে বিভ্রান্ত হবেন না : আইএসপিআর

জাতীয়

সেন্ট মার্টিন দ্বীপ নিয়ে গুজবে বিভ্রান্ত হবেন না : আইএসপিআর

মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলমান সংঘর্ষকে কেন্দ্র করে সোশ্যাল মিডিয়ায় সেন্ট মার্টিনের নিরাপত্তা নিয়ে বিভিন্ন স্বার্থান্বেষী মহলের গুজবে বিভ্রান্ত না হতে অনুরোধ জানিয়েছে আইএসপিআর।

আমূল বদলেছে পোশাক শিল্পের পরিবেশ
আমূল বদলেছে পোশাক শিল্পের পরিবেশ

শিল্প

আমূল বদলেছে পোশাক শিল্পের পরিবেশ

সাভারে রানা প্লাজা ধসের পর গত ১১ বছরে আমূল বদলে গেছে পোশাক খাতের কর্মপরিবেশ। এ খাতের মালিকদের পাশাপাশি শ্রমিক নেতা ও গবেষকরাও এ কথা স্বীকার করেছেন। তারা বলছেন, রানা প্লাজায় ১ হাজার ১৩৫ শ্রমিকের প্রাণহানির পর ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকার ক্রেতা জোটের চাপে কারখানা মালিকেরা বাড়তি বিনিয়োগ করে নিরাপদ কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করেছেন। বাংলাদেশের পোশাক খাত যে এখন নিরাপদ ও কমপ্লায়েন্ট তা প্রকাশ্যেই স্বীকার করছেন বিভিন্ন সময়ে এ খাতের সমালোচনা করা পশ্চিমা দেশগুলোর রাষ্ট্রদূতরাও। তবে শ্রমিক অধিকারের ক্ষেত্রে আরও কিছু করার রয়েছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

রক্তে ভেজা প্রেমের চিঠিতে রানা প্লাজার স্মৃতি
রক্তে ভেজা প্রেমের চিঠিতে রানা প্লাজার স্মৃতি

প্রতিবেদন

রক্তে ভেজা প্রেমের চিঠিতে রানা প্লাজার স্মৃতি

‘আমি তোমাকে ভালোবাসি। আমার ভালোবাসা শুধু তোমার জন্য।’ প্রেমিকা আশা চিঠিটা লিখেছিলেন তার প্রেমিক আল-আমিনকে। ২০১৩ সালে রানা প্লাজা ধসে নিহত হন আল-আমিন। দুঃখজনক হলেও সত্য, আল-আমিনের মরদেহ উদ্ধার হওয়ার পর তার পকেটের মানি ব্যাগে পাওয়া যায় ভালোবাসার এই চিঠি। দুর্ঘটনার সেই দিন আল-আমিনের রক্তে ভিজেছিল ভালোবাসার আকুতি। আজ রানা প্লাজা ধসের ১১ বছর। এতদিনে আশাও হয়তো ঘর করছে অন্য কারও। সাদা চোখে সবকিছুকে অনেকটা স্বাভাবিকই মনে হচ্ছে। তবে কুকড়ে যাওয়া কাগজে জ্বলজ্বল করে ভেসে থাকা লেখাটি বলছে ভিন্ন কথা। এখনো হয়তো আশা নিজের মতো করে মনে করেন আল-আমিনকে। ২৪ এপ্রিল, রানা প্লাজা ধসের দিন এলেই অন্যদের মতো তারও হয়তো প্রিয়জন হারানোর বেদনায় বুক ভারী হয়ে আসে। হয় দীর্ঘশ্বাস। তবে সে ব্যথার কথা আর বলা হয়ে ওঠে না কাউকে।

প্রাণঘাতী বিপর্যয়ের নির্মম সাক্ষ্য
প্রাণঘাতী বিপর্যয়ের নির্মম সাক্ষ্য

নিবন্ধ

প্রাণঘাতী বিপর্যয়ের নির্মম সাক্ষ্য

২০১৩ সাল বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসে খুবই ঝঞ্ঝা-বিক্ষুব্ধ একটি বছর। এ সময় দেশে মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার চলছিল, যা নিয়ে ঘোষণা দিয়ে ধারাবাহিক হিংসাত্মক কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছিল জামায়াত-শিবির। এই বিচারের প্রেক্ষাপটেই বছরের শুরুতে উদ্ভব হয়েছিল গণজাগরণ মঞ্চের। জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে বিএনপির নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোটের ব্যানারে চলছিল তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের আন্দোলন।

১১ বছরেও শেষ হয়নি বিচার, রানা বাদে সব আসামি জামিনে মুক্ত
১১ বছরেও শেষ হয়নি বিচার, রানা বাদে সব আসামি জামিনে মুক্ত

আইন

১১ বছরেও শেষ হয়নি বিচার, রানা বাদে সব আসামি জামিনে মুক্ত

সাভারে রানা প্লাজা ধসের ১১ বছর অতিবাহিত হলেও এখন পর্যন্ত এই ঘটনায় হত্যা মামলার বিচার শেষ হয়নি; উপরন্তু এ মামলায় ভবন মালিক সোহেল রানা ছাড়া বাকি সব আসামি জামিনে আছেন। আবার ধ্বংসস্তূপে পরিণত হওয়া সেই ভবন নির্মাণে ত্রুটি থাকার অভিযোগে করা ইমারত নির্মাণ বিধিমালা আইনের মামলাটির বিচারেও অগ্রগতি নেই। প্রতি বছর ২৪ এপ্রিল হলেই বিভিন্ন অনুষ্ঠানে ওই ঘটনায় নিহত শ্রমিকদের স্মরণ করা হয়। দেশের বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠন, নিহত শ্রমিকদের স্বজনরা দাবি তোলেন ন্যায় বিচারের; কিন্তু দিন যায়, মাস যায়, বছর যায় বিচার আর মেলে না।

ট্রেন্ডিং ভিউজ