লোহিত সাগর চমৎকার
লোহিত সাগরে জ্বালানিবাহী জাহাজে হুতিদের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেনের উপকূলে আন্ড্রোমেডা স্টার অয়েল ট্যাংকার নামে একটি জ্বালানিবাহী জাহাজে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে হুতি বিদ্রোহীরা। শনিবার এ হামলা চালানো হয় বলে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম বিবিসির খবরে জানানো হয়।
হুথিদের ২৮ ড্রোন ধ্বংস করল যুক্তরাষ্ট্র-ব্রিটেন-ফ্রান্স
ইয়েমেনের হুথি বিদ্রোহীদের ২৮টি ড্রোন ধ্বংসের দাবি করেছে আমেরিকা, ব্রিটেন ও ফ্রান্স। লোহিত সাগরের ইয়েমেন উপকূলে এসব ড্রোন ভূপাতিত করা হয়। আন্তর্জাতিক বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন সূত্রে এই তথ্য জানা যায়।
যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের সামরিক পদক্ষেপের পেছনে কৌশলটা কী?
লোহিত সাগরে হুতিরা বাণিজ্যিক জাহাজে আক্রমণ করেছে। হুতিরা দাবি করেছে, ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানিয়ে তারা এটা করছে; কিন্তু এ ব্যাপারে বিন্দুমাত্র সন্দেহ থাকার কোনো কারণ নেই যে হুতিরা আরব বিশ্বে বৈধতা অর্জনের চেষ্টা করছে। একই সঙ্গে জাহাজে হামলার মতো কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে দেশের ভেতরে তাদের ক্ষয়ে যাওয়া সমর্থন পুনরুদ্ধারের চেষ্টা করছে। সুয়েজ খাল দিয়ে প্রতিদিন গড়ে ৬৮টি জাহাজ চলাচল করে। বিশ্বের মোট বাণিজ্যিক পণ্যের ১২ শতাংশ পরিবহন হয় এই পথ দিয়ে। সে কারণেই দুই মাস ধরে লোহিত সাগরে হুতি বিদ্রোহীরা বাণিজ্যিক জাহাজ লক্ষ্য করে যে হামলা চালিয়ে আসছে, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের পক্ষে সেটা উপেক্ষা করা সম্ভব নয়। এই পরিপ্রেক্ষিতেই ইয়েমেনে হুতি ঘাঁটিতে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য সামরিক পদক্ষেপ নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই ধারণাটিই সবচেয়ে প্রবল; কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের এই সামরিক পদক্ষেপের পেছনে কৌশলটা কী? এর মধ্য দিয়ে কি জাহাজে হামলা থামানো যাবে?