রিকশা
জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করুন
দেশের নানা জায়গায় হঠাৎ করেই খুব ছিনতাই বেড়ে যাচ্ছে, তাতে জনমনে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ছে। গত দুদিন ধরেই বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবর থেকে জানা যায়, আলো নিভলেই জেঁকে বসছে ছিনতাই আতঙ্ক। কোথাও দিন-দুপুরেই ছিনতাই হচ্ছে। বিশেষ করে ঢাকা শহরেই ছিনতাই চলছে বেশি। ঢাকার মোহাম্মদপুরে চলছে সিরিজ ছিনতাই।
অটোরিকশার গতি ও পথ নিয়ন্ত্রণ করা হোক
আগে দেশে ছিল কেবল সিএনজিচালিত অটোরিকশা, তার সঙ্গে এখন যুক্ত হয়েছে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশের আনাচে-কানাচে ছেয়ে গেছে এইসব অটোরিকশা। এটা বলার অপেক্ষা রাখে না যে এইসব অটোরিকশা মানুষের চলাচলের গতি বাড়িয়েছে, যাতায়াতকে সহজ করেছে। কিন্তু তার সঙ্গে এই অটোরিকশাগুলো প্রচণ্ড আতঙ্কেরও সৃষ্টি করছে। যত্রতত্র এই অটোরিকশাগুলো নিয়ন্ত্রহীন গতিতে চলার কারণে দুর্ঘটনার জন্ম দিচ্ছে। তাতে প্রাণহানি হচ্ছে অসংখ্য মানুষের।
ব্যাটারির রিক্সা নিষিদ্ধের দাবিতে পায়ে চালিত রিক্সাচালকদের অবরোধ
ব্যাটারিচালিত রিক্সাকে ‘বৈষম্যমূলক’ আখ্যা দিয়ে সেটি নিষিদ্ধ করার দাবিতে রাস্তায় নেমেছেন শত শত প্যাডেল রিক্সাচালক। সোমবার (২৬ আগস্ট) সকাল ১০টার দিকে ঢাকার বিভিন্ন এলাকা থেকে প্যাডেল রিক্সাচালকদের শাহবাগের দিকে অবস্থান নিতে দেখা গেছে।
সেন্ট মার্টিন দ্বীপ নিয়ে গুজবে বিভ্রান্ত হবেন না : আইএসপিআর
মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলমান সংঘর্ষকে কেন্দ্র করে সোশ্যাল মিডিয়ায় সেন্ট মার্টিনের নিরাপত্তা নিয়ে বিভিন্ন স্বার্থান্বেষী মহলের গুজবে বিভ্রান্ত না হতে অনুরোধ জানিয়েছে আইএসপিআর।
কার্বন নিঃসরণ কমাতে রিকশাচালকদের ভূমিকার কি মূল্যায়ন হবে না
প্রতি কিলোমিটার গাড়ির চাকা ঘুরলে কার্বন ডাই-অক্সাইড নিঃসরণ করে ১৬২ দশমিক ১ গ্রাম; কিন্তু রিকশার চাকা ঘুরলে কোনো ধরনের কার্বন নিঃসরণ হয় না। আমাদের এই শহর ঢাকার অলি-গলিতে প্রায় ১২ লাখ রিকশা চলে। প্রতিদিন এসব বাহনের চালক ঠিক কত কিলোমিটার চাকা ঘোরায় তা বলা মুশকিল। তবে যদি এই ঢাকায় রিকশা না থাকত, তাহলে পেট্রোল পোড়ালে কী পরিমাণ কার্বন নিঃসরিত হতো তা সহজেই অনুমান করা যায়; কিন্তু কার্বন নিঃসরণ কমানোর জন্য রিকশাচালকদের কোনো প্রণোদনা কি দেয়া হয়? হয় না; কিন্তু কেন?