Views Bangladesh Logo

শেখ মুজিবুর রহমান

সত্য বললে আর নির্বাচন চাইলে বলে ভারতের দালাল
সত্য বললে আর নির্বাচন চাইলে বলে ভারতের দালাল

সাক্ষাৎকার

সত্য বললে আর নির্বাচন চাইলে বলে ভারতের দালাল

রাজনীতির চারণকবিখ্যাত বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমান। সাবেক সংসদ সদস্য, কিশোরগঞ্জ-৩। কিশোরগঞ্জ জেলা মুজিব বাহিনীর প্রধান ছিলেন তিনি। দেশ, মাতা, রাজনীতি, রাষ্ট্রীয় যে কোনো সংকট-দুর্যোগ ও দুর্বিপাকে তিনি আবির্ভূত হন প্রতিবাদী কণ্ঠস্বর হিসেবে। সর্বোচ্চ সোচ্চার থাকেন ইতিহাস বিকৃতির বিরুদ্ধে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও মহান মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে আপসহীন এ ব্যক্তিত্ব কিশোরগঞ্জ জেলার ইটনা থানার জয়সিদ্ধি ইউনিয়নের করনসি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। বর্তমানে তিনি বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা। সম্প্রতি ভিউজ বাংলাদেশের মুখোমুখি হন বরেণ্য এ রাজনীতিবিদ। কথা বলেছেন মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযুদ্ধ-পূর্ববর্তী বাংলাদেশ, রাজনীতি, চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানসহ সমসাময়িক বিষয়ে। তিন পর্বের সাক্ষাৎকারের আজ প্রকাশিত হলো দ্বিতীয় পর্ব।

ফ্রেশনোট ঈদে না ছাড়লেও অন্য সময় ছাড়তে হবে
ফ্রেশনোট ঈদে না ছাড়লেও অন্য সময় ছাড়তে হবে

অর্থনীতি

ফ্রেশনোট ঈদে না ছাড়লেও অন্য সময় ছাড়তে হবে

বাংলাদেশ ব্যাংক ১০ মার্চ, ২০২৫ তারিখে এক প্রজ্ঞাপন ইস্যু করে তাদের সব অফিসকে আসন্ন পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে জনসাধারণের মাঝে ফ্রেশনোট বিনিময় কার্যক্রম বন্ধ রেখে পুনঃপ্রচলনযোগ্য নোট দ্বারা সব লেনদেন কার্যক্রম সম্পাদন করতে নির্দেশ দিয়েছে। একই প্রজ্ঞাপনে বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গেও ফ্রেশনোট বিনিময় কার্যক্রম বন্ধ রাখতে বলেছে। অর্থাৎ আসন্ন ঈদুল ফিতরে কোনো ফ্রেশনোট ছাড়া হচ্ছে না; কিন্তু এই প্রজ্ঞাপন জারির কিছুদিন পূর্বে বাংলাদেশ ব্যাংক আরেকটি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে ১৯ মার্চ থেকে ফ্রেশনোট ইস্যু করা হবে মর্মে ঘোষণা দিয়েছিল। অল্প সময়ের ব্যবধানে পরস্পরবিরোধী প্রজ্ঞাপন থেকে প্রতীয়মান হয়, বাংলাদেশ ব্যাংক তাদের গৃহীত পরিকল্পনা থেকে সরে আসতে বাধ্য হয়েছে।

পঁচাত্তরের ২৫ জানুয়ারি কীভাবে পাস হয়েছিল ‘বাকশাল’
পঁচাত্তরের ২৫ জানুয়ারি কীভাবে পাস হয়েছিল ‘বাকশাল’

রাজনীতি ও জনপ্রশাসন

পঁচাত্তরের ২৫ জানুয়ারি কীভাবে পাস হয়েছিল ‘বাকশাল’

যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশে দুর্ভিক্ষ এবং জটিল রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে একটি নতুন ধরনের অর্থনৈতিক পরিকল্পনা নিয়ে বঙ্গবন্ধু এগোতে থাকেন- তিনি যেটিকে বলতেন ‘দ্বিতীয় বিপ্লব’- সেই বিপ্লব কায়েমের অংশ হিসেবে ১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি সংসদে পাস হয় সংবিধানের বহুল আলোচিত (এবং বিতর্কিত) চতুর্থ সংশোধনী বিল। যে সংশোধনীর মধ্য দিয়ে দেশে একদলীয় শাসনব্যবস্থা কায়েম হয়।

সব দলীয় সরকারই অন্য সরকারের অবদানকে কেন অস্বীকার করে?
সব দলীয় সরকারই অন্য সরকারের অবদানকে কেন অস্বীকার করে?

দেশ ও রাজনীতি

সব দলীয় সরকারই অন্য সরকারের অবদানকে কেন অস্বীকার করে?

জুলাই এবং আগস্টে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের বিজয়ে বড় ভাগ বসাতে চায় বিএনপি; জামায়াতে ইসলামও চায়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্ররা জামায়াতকে স্বীকৃতি দিলেও বিএনপিকে বেশি কৃতিত্ব দিতে আগ্রহী নয়। তাই দুপক্ষের মধ্যে মাঝে মাঝে বাকযুদ্ধ হয়। বিএনপি মনে করে তারা পনেরো বছর ধরে আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করে আসছে, তাদের সংগ্রাম অব্যাহত না থাকলে শুধু জুলাই-আগস্টের গণআন্দোলনে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন সম্ভব হতো না। কথাটি মিথ্যা নয়। ১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর ভারত বাংলাদেশকে স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছিল এবং সরাসরি যুদ্ধে অংশ নেয়ার ফলে ১৬ ডিসেম্বরে ৯৩ হাজার পাকিস্তানি সৈন্যের আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ বিজয় লাভ করে।

সংস্কারের ‘ষড় ক’ এবং অর্থনৈতিক সংকটের পদধ্বনি
সংস্কারের ‘ষড় ক’ এবং অর্থনৈতিক সংকটের পদধ্বনি

অর্থনীতি

সংস্কারের ‘ষড় ক’ এবং অর্থনৈতিক সংকটের পদধ্বনি

সংস্কার বলতে আপনি কী বোঝেন- সেটি নির্ভর করে আপনি কে, আপনার পেশা কী, আপনার রাজনৈতিক বিশ্বাস ও মত কী, কোন দলের সমর্থক এবং সর্বোপরী দেশ নিয়ে আপনার ভাবনা কী- তার ওপর। একজন রিকশাচালক সংস্কার বলতে যা বোঝেন, একজন রাজনীতির অধ্যাপকের কাছে সংজ্ঞাটি হয়তো সেরকম নয়। আবার জুলাই অভ্যুত্থানে যে রাজনৈতিক দল ও সংগঠনগুলো সক্রিয় ছিল, তাদের সবার কাছেও সংস্কারের সংজ্ঞা এক নয়। যেমন বিএনপি সংস্কার বলতে বোঝে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, গ্রহণযাগ্য ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের মধ্য দিয়ে একটি রাজনৈতিক সরকারের ক্ষমতা গ্রহণ। তাদের কাছে সংস্কার মানে প্রায় দেড় দশক ধরে ভোটবঞ্চিত মানুষের ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনা এবং দেশকে একটি গণতান্ত্রিক ধারায় পরিচালিত করা; কিন্তু সংস্কার প্রশ্নে জুলাই অভ্যুত্থানে সক্রিয় বিএনপির দীর্ঘদিনের ভোট ও জোটসঙ্গী জামায়াতের অবস্থান ভিন্ন। তারা মনে করে, আগে সংস্কার তারপরে নির্বাচন। অর্থাৎ নির্বাচন তাদের কাছে এক নম্বর অগ্রাধিকার নয়।

বাংলাদেশ শুরু থেকেই স্বৈরশাসনের কবলে
বাংলাদেশ শুরু থেকেই স্বৈরশাসনের কবলে

সাক্ষাৎকার

বাংলাদেশ শুরু থেকেই স্বৈরশাসনের কবলে

১৯৫৪ সালের নির্বাচনের পর মুসলিম লীগের যে অবস্থা হয়েছে এর সাথে একটা মিল আছে। অনেক বড় মিল আছে। মিলটা এখানে যে, এই দুটো রাজনৈতিক দলেরই ভবিষ্যৎ শেষ হয়েছে। মুসলিম লীগ যেভাবে শেষ হয়ে গিয়েছিল, আওয়ামী লীগও সেভাবে শেষ হয়ে যাবে।

নভেম্বর ১৯৭৫: ধোঁয়াশাপূর্ণ অধ্যায়ের ইতিবৃত্ত ও খালেদ মোশাররফের প্রচেষ্টা
নভেম্বর ১৯৭৫: ধোঁয়াশাপূর্ণ অধ্যায়ের ইতিবৃত্ত ও খালেদ মোশাররফের প্রচেষ্টা

রাজনীতি ও জনপ্রশাসন

নভেম্বর ১৯৭৫: ধোঁয়াশাপূর্ণ অধ্যায়ের ইতিবৃত্ত ও খালেদ মোশাররফের প্রচেষ্টা

১৯৭৫ সালের নভেম্বরের ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ রাজনৈতিক ঘটনাপ্রবাহের সঙ্গে ২০২৪ সালের পালাবদলের একটি মিল রয়েছে। ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর রাতে খালেদ মোশাররফের নেতৃত্বে অভ্যুত্থান সংঘটিত হওয়ার পর ৭ নভেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশে কোনো সরকার ছিল না। ২০২৪ সালেও শেখ হাসিনার পতনের পরও কয়েক দিন সরকারশূন্য ছিল। যে যেভাবেই ব্যাখ্যা করুক না কেন ১৯৭৫ সালের নভেম্বর ছিল বাংলাদেশের রাজনীতিতে এক আবছা, রক্তাক্ত অধ্যায়। ইতিহাসের এই ঘটনাপ্রবাহ নিয়ে পরস্পরবিরোধী দাবি আর দোষারোপের শেষ নেই। প্রায় ৫০ বছর পর রাজনৈতিক দলগুলো নিজেদের মতো করে দিনটিকে পালন বা উদযাপন করে আসছে। কেউ করে অসমাপ্ত বিপ্লবের আক্ষেপ, কারও কাছে দিনটি বিপ্লব ও সংহতির আবার কারও কাছে দিনটি মুক্তিযোদ্ধা হত্যার শোকাবহ দিন। ২০০৯ সাল থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত রাষ্ট্রীয় পর্যায় ও রাজনৈতিক পরিসরে দিনটি ভিন্ন এক প্রেক্ষাপটে পালিত হয়েছে। এ সময় গণমাধ্যম ও রাষ্ট্রযন্ত্রে আওয়ামী লীগ ও জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল জাসদের শক্তিশালী বয়ান প্রতিষ্ঠিত ছিল। নিশ্চিতভাবেই বলা যায় ২০২৪ সালে ভিন্ন আঙ্গিকে দিনটি পালিত বা উদযাপিত হবে। সামনে আসবে নতুন আলোচনা নতুন তথ্য, নতুন সমীকরণ, নতুন ব্যাখ্যা। সেই আলোচনায় যাওয়ার আগে আসুন একটু নির্মোহভাবে জানার চেষ্টা করি ঠিক কী ঘটেছিল ওই কয়েকদিন।

গণতান্ত্রিক আদর্শ বাস্তবায়নে প্রধান বাধা বিএনপি: কাদের
গণতান্ত্রিক আদর্শ বাস্তবায়নে প্রধান বাধা বিএনপি: কাদের

জাতীয়

গণতান্ত্রিক আদর্শ বাস্তবায়নে প্রধান বাধা বিএনপি: কাদের

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, অগণতান্ত্রিক কর্মকাণ্ডের জন্য বিএনপি নেতাদের জাতির কাছে নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়া উচিত।

১৯৭৫ সালের পর বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণার ইতিহাস বিকৃত করা হয়েছে : প্রধানমন্ত্রী
১৯৭৫ সালের পর বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণার ইতিহাস বিকৃত করা হয়েছে : প্রধানমন্ত্রী

জাতীয়

১৯৭৫ সালের পর বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণার ইতিহাস বিকৃত করা হয়েছে : প্রধানমন্ত্রী

তিনি বলেন, "বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা ওয়ারলেসের মাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়া হয়েছিল এবং দলের লোকেরা তা দেশের সব জায়গায় পৌঁছে দিয়েছিল। কিন্তু তাকে হত্যার পর ইতিহাস বিকৃত করা হয়েছে।"

বঙ্গবন্ধুর পক্ষে জিয়া স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করেন: ওবায়দুল কাদের
বঙ্গবন্ধুর পক্ষে জিয়া স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করেন: ওবায়দুল কাদের

জাতীয়

বঙ্গবন্ধুর পক্ষে জিয়া স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করেন: ওবায়দুল কাদের

বঙ্গবন্ধুর পক্ষে জেনারেল জিয়া স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করেছেন বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) সকালে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধের শহীদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের কাছে এ মন্তব্য করেন তিনি।

ট্রেন্ডিং ভিউজ