রাজধানি
যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে বাকি বিশ্বের মাথাব্যথা
৪ নভেম্বরের গল্প। না, পরাবাস্তব বা যাদুবাস্তব গল্প নয়, সত্যি ঘটনা। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার সবচেয়ে বড় পাইকারি কাঁচাবাজার কারওয়ান বাজারে ঢুকলাম দুপুরবেলা। রাস্তার দুপাশে সারি বেঁধে বসে শাক-সবজি বিক্রি করছে অত্যন্ত দরিদ্রপীড়িত, শিক্ষাবঞ্চিত খেটে খাওয়া প্রান্তিক পর্যায়ের কিছু মানুষ। হঠাৎ কানে এলো তাদের মধ্যে থেকে কেউ একজন তার জন্ম এলাকার আঞ্চলিক ভাষায় বললেন, ‘ইবার ট্রাম্প হইয়া যাবি’। আমার কান সচেতন হয়ে উঠল। ইন্টারেস্টিং ডিসকাশন! দাঁড়িয়ে পড়লাম। দেখি একটা মলিন স্যান্ডো গেঞ্জি গায়ে, পরনে লুঙ্গি এবং খালি পায়ে বসে লালশাক, পুঁইশাক বিক্রি করছেন লোকটি। প্রায় একই রকম কন্ডিশনের আরেকজন বিক্রেতা তার কথায় সায় দিয়ে মাথা দোলাচ্ছেন।
মামলা গ্রহণের আগে ভালো করে তদন্ত করা হোক
সমাজ-রাষ্ট্রের আইনশৃঙ্খলা রক্ষার্থে আইন-আদালত-মামলার উৎপত্তি; কিন্তু ক্ষমতাশালী মানুষের ইঙ্গিতে এবং খোদ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর গাফিলতিতে নির্দোষ-নিরীহ ব্যক্তিও অনেক সময় হয়রানির শিকার হতে পারেন, যার সাম্প্রতিক নজির সুপ্রিম কোর্টের প্রথিতযশা আইনজীবী ও মানবাধিকারকর্মী জেড আই খান পান্নার বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
উঁচু ভবন নির্মাণে রাজউকের আরও সচেতন হওয়া প্রয়োজন
বাংলাদেশ ঘনবসতিপূর্ণ দেশ। প্রতি বর্গ কিলোমিটারে এখানে ১ হাজার ১৪০ জন মানুষ বাস করেন। শহর আরও বেশি ঘনবসতিপূর্ণ। সেখানে রাজধানী ঢাকা শহরের কথা বলাই বাহুল্য। স্থানের অভাবে এখানে দালানকোঠা কেবল আকাশের দিকে উঠছে; কিন্তু উঁচু ভবন নির্মাণ অনেক দিক থেকেই বিপজ্জনক। একে তো অল্প জায়গার মধ্যে উঁচু ভবনগুলো গা ঘেষাঘেষি করে উঠছে, দ্বিতীয় অনেক উঁচু ভবনের সামনের রাস্তাগুলো সরু। এতে যে কোনো সময়ই যে কোনো ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। ইতোমধ্যে বেশ কয়েকটি বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটেছেও। অগ্নিকাণ্ড এবং দেয়াল ধসে পড়ে অনেক মানুষ মারা গেছেন।