Views Bangladesh

Views Bangladesh Logo

যুক্তরাষ্ট্র

ক্রমাগত যুদ্ধের কারণে মার্কিন কূটনীতি জটিল হচ্ছে
ক্রমাগত যুদ্ধের কারণে মার্কিন কূটনীতি জটিল হচ্ছে

কূটনীতি

ক্রমাগত যুদ্ধের কারণে মার্কিন কূটনীতি জটিল হচ্ছে

ক্রমাগত যুদ্ধের কারণে মার্কিন কূটনীতি জটিল হচ্ছে

উচ্চ মূল্যস্ফীতির প্রভাবে ব্যাংক অর্থ সংগ্রহ করতে পারছে না
উচ্চ মূল্যস্ফীতির প্রভাবে ব্যাংক অর্থ সংগ্রহ করতে পারছে না

অর্থনীতি

উচ্চ মূল্যস্ফীতির প্রভাবে ব্যাংক অর্থ সংগ্রহ করতে পারছে না

উচ্চ মূল্যস্ফীতির প্রভাবে ব্যাংক অর্থ সংগ্রহ করতে পারছে না

বিশ্বে শান্তির বার্তা ছড়িয়ে দিক ডোনাল্ড ট্রাম্প
বিশ্বে শান্তির বার্তা ছড়িয়ে দিক ডোনাল্ড ট্রাম্প

সম্পাদকীয় মতামত

বিশ্বে শান্তির বার্তা ছড়িয়ে দিক ডোনাল্ড ট্রাম্প

বিপক্ষ দলের প্রার্থী কমলা হ্যারিসকে বেশ পেছনে ফেলে দিয়ে ইলেকটোরাল ভোটে এগিয়ে আছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ডোনাল্ড ট্রাম্প পেয়েছেন ২৭৭ ইলেকটোরাল ভোট, আর কমলা হ্যারিস পেয়েছেন ২২৪ ইলেকটোরাল ভোট। অফিসিয়াল ঘোষণা না এলেও বিশ্বের মানুষের আর জানতে বাকি নেই আমেরিকার ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হতে যাচ্ছেন ডোনাল্ড ট্রাম্পই।

যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে বাকি বিশ্বের মাথাব্যথা
যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে বাকি বিশ্বের মাথাব্যথা

কূটনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে বাকি বিশ্বের মাথাব্যথা

৪ নভেম্বরের গল্প। না, পরাবাস্তব বা যাদুবাস্তব গল্প নয়, সত্যি ঘটনা। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার সবচেয়ে বড় পাইকারি কাঁচাবাজার কারওয়ান বাজারে ঢুকলাম দুপুরবেলা। রাস্তার দুপাশে সারি বেঁধে বসে শাক-সবজি বিক্রি করছে অত্যন্ত দরিদ্রপীড়িত, শিক্ষাবঞ্চিত খেটে খাওয়া প্রান্তিক পর্যায়ের কিছু মানুষ। হঠাৎ কানে এলো তাদের মধ্যে থেকে কেউ একজন তার জন্ম এলাকার আঞ্চলিক ভাষায় বললেন, ‘ইবার ট্রাম্প হইয়া যাবি’। আমার কান সচেতন হয়ে উঠল। ইন্টারেস্টিং ডিসকাশন! দাঁড়িয়ে পড়লাম। দেখি একটা মলিন স্যান্ডো গেঞ্জি গায়ে, পরনে লুঙ্গি এবং খালি পায়ে বসে লালশাক, পুঁইশাক বিক্রি করছেন লোকটি। প্রায় একই রকম কন্ডিশনের আরেকজন বিক্রেতা তার কথায় সায় দিয়ে মাথা দোলাচ্ছেন।

মার্কিন নির্বাচনে বেশি ভোট পাওয়া প্রার্থী যে কারণে পরাজিত হতে পারেন
মার্কিন নির্বাচনে বেশি ভোট পাওয়া প্রার্থী যে কারণে পরাজিত হতে পারেন

কূটনীতি

মার্কিন নির্বাচনে বেশি ভোট পাওয়া প্রার্থী যে কারণে পরাজিত হতে পারেন

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত করতে আগামী ৫ নভেম্বরে ভোট দেবেন সে দেশের নাগরিকরা। আর সেই নির্বাচনে সবচেয়ে বেশি ভোট পাওয়া প্রার্থী কিন্তু বিজয়ী নাও হতে পারেন। মার্কিন গণতন্ত্রের আলাদা কিছু দিক রয়েছে, আর সেগুলো নিয়ে আছে নানা প্রশ্ন। দীর্ঘদিন ধরে নিজেদের গণতন্ত্রকে অনুকরণীয় হিসেবে দেখিয়ে আসছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। বিশেষ করে, স্বাধীনতা অর্জনের পরে কিংবা স্বৈরশাসককে সরিয়ে দেয়ার পর গণতন্ত্র পুনর্গঠনে কোনো দেশের জন্য যুক্তরাষ্ট্র উদাহরণ হতে পারে। আজকের ডেমোক্র্যাটরা যেখানে বহুজাতিগত গণতন্ত্রের ধারণাকে গ্রহণ করছেন, সেখানে রিপাবলিকানরা পুরোনো শ্বেতাঙ্গ আধিপত্যকে পুনরুজ্জীবিত করে দেশকে আবার মহান করতে চাচ্ছেন। ফলে বহু জাতির গণতন্ত্রের ধারণা এবং শ্বেতাঙ্গ শ্রেষ্ঠত্ববাদের ধারণা এখন সাংঘর্ষিক মুহূর্তে এসে দাঁড়িয়েছে।

থমাস ন্যাস্টের কার্টুনের গাধা ও হাতি যেভাবে মার্কিন নির্বাচনের প্রতীক হয়ে উঠল
থমাস ন্যাস্টের কার্টুনের গাধা ও হাতি যেভাবে মার্কিন নির্বাচনের প্রতীক হয়ে উঠল

বিশেষ লেখা

থমাস ন্যাস্টের কার্টুনের গাধা ও হাতি যেভাবে মার্কিন নির্বাচনের প্রতীক হয়ে উঠল

৫ নভেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের ৬০তম প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। এই নির্বাচনে কে জিতবে? গাধা না হাতি? আপনি যদি মার্কিন নির্বাচনের প্রেসিডেন্ট প্রার্থীদের প্রতীক সম্পর্কে না জানেন, তাহলে ভাবতে পারেন এ আবার কেমন কথা? গাধা-হাতির প্রসঙ্গ আসছে কেন? আসলে গাধা ডেমোক্রেটদের প্রতীক আর হাতি রিপাবলিকানদের প্রতীক; কিন্তু কোনো পার্টির প্রতীক কি গাধা হতে পারে? বাঘ-হাতি হলে একটি মানানসই ব্যাপার ছিল। তাই বলে গাধা! কিন্তু সত্যিই দেড়শ বছর ধরে গাধা প্রতীকে নির্বাচন করছেন ডেমোক্রেট প্রেসিডেন্ট প্রার্থীরা।

ট্রাম্প-কমলার ভোটের লড়াই ও বাংলাদেশের রাজনীতির ভবিষ্যৎ
ট্রাম্প-কমলার ভোটের লড়াই ও বাংলাদেশের রাজনীতির ভবিষ্যৎ

কূটনীতি

ট্রাম্প-কমলার ভোটের লড়াই ও বাংলাদেশের রাজনীতির ভবিষ্যৎ

এখন প্রশ্ন হচ্ছে যদি ট্রাম্প জিতে যায়, তাহলে কী হবে? নিশ্চিতভাবে ট্রাম্প তার পুরোনো নীতিতে ফিরে যাবেন। আসলে নিজের প্রথম মেয়াদের ৪ বছরে ট্রাম্প যুদ্ধের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ নয়, বরং স্থিতিশীলতা এবং আস্থার সম্পর্কোন্নয়নের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী যুক্তরাষ্ট্রের শ্রেষ্ঠত্ব প্রতিষ্ঠার নতুন কূটনীতি গ্রহণ করেছিলেন। ট্রাম্পের নীতি তার পূর্বসূরি রিপাবলিকানদের থেকেও পৃথক ছিল। এ কারণে আন্তর্জাতিক রাজনীতি বিশ্লেষকদের অনেকেই ট্রাম্পকে ‘রিপাবিলিক্যান প্রেসিডেন্ট’ না বলে যুক্তরাষ্ট্রের একজন স্বতন্ত্র প্রেসিডেন্ট হিসেবে আখ্যায়িত করেন। অতএব, বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও বাইডেন নীতির বিপরীতেই অবস্থান নেবেন ডোনাল্ড ট্রাম্প?

ভারতের সঙ্গে কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্রের কূটনৈতিক যুদ্ধ যে দিকে যাচ্ছে
ভারতের সঙ্গে কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্রের কূটনৈতিক যুদ্ধ যে দিকে যাচ্ছে

কূটনীতি

ভারতের সঙ্গে কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্রের কূটনৈতিক যুদ্ধ যে দিকে যাচ্ছে

বললে ভুল হবে না যে, ভারত ও কানাডার কূটনৈতিক সম্পর্কের ইতিহাসে এই সময়টি সবচেয়ে শীতল ও জটিল পর্যায়ে পৌঁছেছে। দুটি দেশই আয়তনে, জনসংখ্যা এবং অর্থনীতিতে বড় দেশ। ভারতীয় বংশোদ্ভূত বিশাল একটি জনগোষ্ঠীর বসবাস কানাডায়। এমনকি কানাডায় যত বিদেশি শিক্ষার্থী লেখাপড়া করে তার ৪০ শতাংশই ভারতের। সুতরাং এই সম্পর্কের শীতলতা অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। ভৌগোলিক দূরত্ব সত্ত্বেও দেশ দুটির মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কই শুরু হয়েছিল; কিন্তু খুবই ইন্টারেস্টিং বিষয় হলো, এই দেশ দুটির মধ্যে প্রায় দুইশত বছর ধরে বারবার টানাপোড়েন দেখা গেছে। সে কাহিনি কখনো মিষ্টি এবং কখনো তিক্ত ও হৃদয়বিদারক।

জর্ডান ও ইসরায়েল সফরে যাচ্ছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিনকেন
জর্ডান ও ইসরায়েল সফরে যাচ্ছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিনকেন

আন্তর্জাতিক

জর্ডান ও ইসরায়েল সফরে যাচ্ছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিনকেন

জিম্মি মুক্তির বিনিময়ে গাজায় হামলা বন্ধ নিয়ে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের টেলিফোন সংলাপের প্রেক্ষিতে ব্লিনকেনের সফরের ঘোষণাটি আসে।

বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগ চান রাষ্ট্রপতি
বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগ চান রাষ্ট্রপতি

জাতীয়

বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগ চান রাষ্ট্রপতি

আজ মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) দুপুরে বঙ্গভবনে ঢাকায় সফররত কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল-থানির সাথে সৌজন্য সাক্ষাতে তিনি এই আহ্বান জানান।

ট্রেন্ডিং ভিউজ