Views Bangladesh Logo

যুক্তরাষ্ট্র

বাস্তবতার ভিত্তিতে ব্যাংকিং খাতের সংস্কারের উদ্যোগ নিতে হবে
বাস্তবতার ভিত্তিতে ব্যাংকিং খাতের সংস্কারের উদ্যোগ নিতে হবে

অর্থনীতি

বাস্তবতার ভিত্তিতে ব্যাংকিং খাতের সংস্কারের উদ্যোগ নিতে হবে

সরকারি সমর্থনপুষ্ট এই পরিবারটি দেশের ব্যাংকিং খাতের জন্য অভিশাপ হিসেবে কাজ করেছে। তিনি আরও বলেন, ব্যাংকিং খাত উদ্ধারের জন্য ব্যাংক রেজুলেশন অ্যাক্ট প্রণয়ন করা হচ্ছে। রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন কোনো কোনো ব্যাংকেও সমস্যা রয়েছে। অর্থমন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ যাতে ব্যাংকিং খাতে কোনো রকম প্রভাব ফেলতে না পারে তা নিশ্চিত করা হবে। বাংলাদেশ ব্যাংক স্বাধীনভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারবে। গভর্নর অবশ্য এটা সুস্পষ্টভাবে বলেননি যেসব ব্যাংক বাঁচিয়ে রাখা সম্ভব হবে না তাদের পরিণতি কী হবে বা তাদের কীভাবে ব্যাংকিং খাত থেকে বিদায় করা হবে। তবে গভর্নরের বক্তব্যে এটা সুস্পষ্ট যে, দেশের ব্যাংকিং খাতে বড় ধরনের পরিবর্তন আসতে যাচ্ছে।

দেশে গৃহযুদ্ধের শঙ্কা কতটা যৌক্তিক?
দেশে গৃহযুদ্ধের শঙ্কা কতটা যৌক্তিক?

দেশ ও রাজনীতি

দেশে গৃহযুদ্ধের শঙ্কা কতটা যৌক্তিক?

বলা হয়, মানুষ যখন বিদেশে থাকে তখন তার কাছে দেশ অনেক বেশি প্রাসঙ্গিক হয়ে ওঠে। সে তখন দেশকে অনেক বেশি ফিল করে, মিস করে। প্রবাসে থাকা ‍কবি মুজিব ইরমের একটি কবিতার লাইন: ‘পরদেশে থাকি করি নিজ দেশে বাস।’

এই মুহূর্তে উচ্চ প্রবৃদ্ধি অর্জনের চেয়ে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ বেশি জরুরি
এই মুহূর্তে উচ্চ প্রবৃদ্ধি অর্জনের চেয়ে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ বেশি জরুরি

অর্থনীতি

এই মুহূর্তে উচ্চ প্রবৃদ্ধি অর্জনের চেয়ে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ বেশি জরুরি

ম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংক নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা করেছে। চলতি অর্থবছরের (২০২৪-২৫) জন্য এটি ছিল দ্বিতীয় এবং বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আমলে প্রণীত প্রথম মুদ্রানীতি। বিগত বেশ কিছুদিন ধরেই প্রস্তাবিত মুদ্রানীতি নিয়ে অর্থনীতিবিদদের মধ্যে আলোচনা হচ্ছিল। বর্তমান বিদ্যমান উচ্চ মূল্যস্ফীতি প্রবণতাকালে কেমন মুদ্রানীতি প্রণয়ন করা হয় তা নিয়ে সবারই আগ্রহ পরিলক্ষিত হয়। প্রায় তিন বছর ধরে দেশের অভ্যন্তরীণ অর্থনীতিতে উচ্চ মূল্যস্ফীতি বিরাজ করছে।

বিদেশি ভাষা ব্যবহারে জাতীয় ভাষানীতি অবলম্বন করতে হবে
বিদেশি ভাষা ব্যবহারে জাতীয় ভাষানীতি অবলম্বন করতে হবে

দেশ ও রাজনীতি

বিদেশি ভাষা ব্যবহারে জাতীয় ভাষানীতি অবলম্বন করতে হবে

অভ্যন্তরীণ ও আন্তঃরাষ্ট্রিক ঘাত-প্রতিঘাত ও সংশ্লেষণের মধ্য দিয়ে রাষ্ট্র গতিশীল থাকে। রাষ্ট্রের অভ্যন্তরে উপজাতি, ধর্মীয় সম্প্রদায়, বিশেষ আঞ্চলিক বৈশিষ্ট্য-সম্পন্ন জনগোষ্ঠী, ভাষাগত পার্থক্য ইত্যাদিকে কেন্দ্র করে আলাদা আলাদা জনগোষ্ঠী দেখা দেয়। রাষ্ট্রের জনপ্রকৃতিতে বিরাজ করে বৈচিত্র্য। বৈচিত্র্যর স্বীকৃতি দিয়ে, বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্য ও সমন্বয়- এই নীতি অবলম্বন করে সরকারকে রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ জনপ্রকৃতির বৈচিত্র্যগত সমস্যার সমাধান করতে হয়। সংস্কৃতির বহুত্ববাদের (Pluralism in culture) কথা বলে জাতির ভেতরে অনৈক্য সৃষ্টি করলে জাতি টেকে না। তাতে রাষ্ট্রের অস্তিত্বের শর্তও নষ্ট হয়।

সোজা কথায় মার্কিন প্রেসিডেন্টের কর্মপদ্ধতি
সোজা কথায় মার্কিন প্রেসিডেন্টের কর্মপদ্ধতি

কূটনীতি

সোজা কথায় মার্কিন প্রেসিডেন্টের কর্মপদ্ধতি

যুক্তরাষ্ট্র এখন পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে বড় সুপার পাওয়ার এতে কারও কোনো সন্দেহ নেই। তাকে ম্যাকডোনাল্ড আইল্যান্ড, চুখোতকা অখরুক থেকে শুরু করে এশিয়া, আফ্রিকা, ইউরোপ, ল্যাটিন আমেরিকা পর্যন্ত নজর রাখতে হয়। ওই যে দুটি অতি ক্ষুদ্র দূরদ্বীপের নাম বললাম, আমরা সাধারণ মানুষ তো দূরের কথা, হয়তো আমাদের ফরেইন অফিসও জানে না; কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের জানতে হয়। ওইসব স্থানের অর্থনীতি, কৌশলগত অবস্থান, বেনিফিট সম্পর্কে নিয়মিত পলিসি অবলম্বন করতে হয়।

ট্রাম্পের ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ মূলনীতি বিশ্ববাসীকে যে বার্তা দিল
ট্রাম্পের ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ মূলনীতি বিশ্ববাসীকে যে বার্তা দিল

কূটনীতি

ট্রাম্পের ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ মূলনীতি বিশ্ববাসীকে যে বার্তা দিল

দ্বিতীয়বারের মতো হোয়াইট হাউসে ফিরছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প আর তার এই ফেরা বৈশ্বিক রাজনীতি ও অর্থনীতিতে বড় পরিবর্তন আনতে পারে। ধারণা করা হচ্ছে, ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় দফায় যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেয়ার পরই তার ঘোষিত ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ মূলনীতি বাস্তবায়ন শুরু করবেন। ট্রাম্পের এই এজেন্ডা মার্কিন পররাষ্ট্রনীতির খুঁটিনাটি তো পরিবর্তন করবেই, পাশাপাশি এর ফলে আমেরিকার সীমানার বাইরে বসবাস করা কোটি মানুষের জীবনও ব্যাপকভাবে প্রভাবিত হবে। প্রধান প্রধান আন্তর্জাতিক ইস্যুগুলোর ক্ষেত্রে ডোনাল্ড ট্রাম্পের দৃষ্টিভঙ্গি কেমন হতে পারে তা নিয়ে মানুষের জল্পনা-কল্পনার শেষ নেই। নির্বাচনি প্রচারণার সময় বিভিন্ন বক্তব্যে ডোনাল্ড ট্রাম্প বারবার বলেছেন যে, তিনি রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ এক দিনের মধ্যে শেষ করতে পারবেন। যদিও সেটি ঠিক কীভাবে করবেন সে বিষয়ে বিস্তারিত কখনোই খোলাসা করেননি তিনি।

ট্রাম্প যুগের শুরু কি নিউ ওয়ার্লড অর্ডার?
ট্রাম্প যুগের শুরু কি নিউ ওয়ার্লড অর্ডার?

কূটনীতি

ট্রাম্প যুগের শুরু কি নিউ ওয়ার্লড অর্ডার?

যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ গ্রহণ করতে যাচ্ছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। বর্তমান যুগে বিশ্বের প্রায় প্রতিটি দেশের সঙ্গে প্রতিটি দেশের সম্পর্ক রয়েছে। আর এই সম্পর্ক কোনো দেশের সঙ্গে কোনো দেশের ভালো, আবার কোনো দেশের সঙ্গে কোনো দেশের বৈরী। অর্থাৎ কোনো না কোনোভাবে প্রতিটি দেশেরই, বিশেষ করে বড় দেশগুলোর সঙ্গে স্বার্থ জড়িয়ে আছে। সেই অনুযায়ী পৃথিবীর সবচেয়ে বড় অর্থনীতি এবং সামরিক শক্তির দেশ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে প্রায় প্রতিটি দেশের বাণিজ্যিক, সামরিক এমনকি আদর্শিক সম্পর্ক বা বিরোধিতা রয়েছে। এই সম্পর্কে আবার জোয়ার-ভাটাও দেখা যায়। মাঝখানে একটু বলে রাখা ভালো, যারা মনে করেন, যুক্তরাষ্ট্রে যে দলই সরকার গঠন করুক না কেন তাদের পররাষ্ট্রনীতিতে বিশেষ পরিবর্তন আসে না, তারা সেকেলে চিন্তা দ্বারা প্রভাবিত। এমন চিন্তা পুরোনো, শীতল যুদ্ধের সময়ের। তখন যুক্তরাষ্ট্রে যে দলই সরকার গঠন করুক না কেন, তাদের সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং সমাজতান্ত্রিক বলয়ের দেশগুলোর ব্যাপারে কোনো নীতির পরিবর্তন হতো না। কিন্তু বর্তমানে সেই বলয় ভেঙে গেছে। এমনকি চীনের মতো বিশাল সমাজতান্ত্রিক দেশও মুক্তবাজারের নীতিতে পরিচালিত হচ্ছে।

আগামী দিনগুলোতে বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক দ্বন্দ্বগুলো বিস্ফোরক রূপ ধারণ করবে
আগামী দিনগুলোতে বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক দ্বন্দ্বগুলো বিস্ফোরক রূপ ধারণ করবে

অর্থনীতি

আগামী দিনগুলোতে বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক দ্বন্দ্বগুলো বিস্ফোরক রূপ ধারণ করবে

চলতি বছর বিশ্ব অর্থনীতি ও বাণিজ্যে কী ঘটতে পারে, তা নিয়ে সবারই কৌতূহল থাকা স্বাভাবিক। বিশেষ করে ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পুনর্নির্বাচিত হওয়ায় পরিস্থিতির আরও অবনতি হবে কি না, তা নিয়ে মানুষের জল্পনা-কল্পনা আছে। কথা হচ্ছে, ট্রাম্প পূর্ণাঙ্গ শুল্কযুদ্ধ করবেন কি না। ফাইন্যান্সিয়াল টাইমসের এক সংবাদে বলা হয়েছে, পূর্ণাঙ্গ শুল্কযুদ্ধের সম্ভাবনা আছে, কিন্তু বিষয়টি শতভাগ নিশ্চিত নয়। শুল্কযুদ্ধ বলতে এফটি বুঝিয়েছে, বছরের শেষ নাগাদ যুক্তরাষ্ট্রের আমদানি করা সব পণ্যে অন্তত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করা হবে। চীন ছাড়া কানাডা ও মেক্সিকোর পণ্যে ২৫ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুমকি দিয়েছেন ট্রাম্প। এই দুই দেশ থেকে মোট আমদানির ৩০ শতাংশ করে থাকে যুক্তরাষ্ট্র। তারাও নানাভাবে ট্রাম্পের ওপর চাপ অব্যাহত রাখবে। কিন্তু অতিরিক্ত শুল্ক প্রাপ্তির কারণে ডোনাল্ড ট্রাম্প এই শুল্ক লড়াই চালিয়ে যাবেন বলে ধারণা করছে এফটি। ফলে বছরের শেষ নাগাদ এসব শুল্ক প্রত্যাহার করা হবে- এমনটা মনে করেন না ট্রাম্প।

আমলাদের চাপে কমিশনের পিছু হটা শুভ লক্ষণ নয়!
আমলাদের চাপে কমিশনের পিছু হটা শুভ লক্ষণ নয়!

সম্পাদকীয় মতামত

আমলাদের চাপে কমিশনের পিছু হটা শুভ লক্ষণ নয়!

গণঅভ্যুত্থানের পর যখন অন্যান্য কমিশনের সঙ্গে ‘জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন’ গঠিত হলো তখন আমরা আশা করেছিলাম এই কমিশন স্বাধীনভাবে কাজ করতে সক্ষম হবে। প্রয়োজনীয় এবং উল্লেখযোগ্যসংখ্যক সংস্কার করে আমলাতন্ত্রের বিষদাঁত কিছুটা ভাঙতে পারবে। কিন্তু উপসচিব পদে পদোন্নতিতে প্রশাসনের ৫০ শতাংশ কোটার প্রস্তাবকে অযৌক্তিক দাবি করে, জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের চেয়ারম্যান আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরীর পদত্যাগের আহ্বান জানিয়ে প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তারা যখন গত ২৫ ডিসেম্বর প্রতিবাদ সভার আয়োজন করেন তখন আমাদের আস্থায় কিছুটা ফাটল ধরে যায়, আমাদের মধ্যে সংশয় দেখা দেয়, প্রশ্ন দেখা দেয়, সত্যিই এই আমলাতন্ত্রের চাপে সংস্কার কমিশন কতটা স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারবে!

ক্রমাগত যুদ্ধের কারণে মার্কিন কূটনীতি জটিল হচ্ছে
ক্রমাগত যুদ্ধের কারণে মার্কিন কূটনীতি জটিল হচ্ছে

কূটনীতি

ক্রমাগত যুদ্ধের কারণে মার্কিন কূটনীতি জটিল হচ্ছে

ক্রমাগত যুদ্ধের কারণে মার্কিন কূটনীতি জটিল হচ্ছে

ট্রেন্ডিং ভিউজ