ভিউজ বাংলাদেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সুফল সাধারণ মানুষ পাচ্ছে
রিয়ার অ্যাডমিরাল এস এম মনিরুজ্জামান, ওএসপি, এনডিসি, এনসিসি, পিএসসি। তিনি চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান। এস এম মনিরুজ্জামান দীর্ঘ ও বহুমুখী চাকরি জীবনে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর বিভিন্ন জাহাজ, প্রতিষ্ঠান ও নৌসদর দপ্তরে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন। চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নেয়ার পর বন্দরের সমস্যা, সম্ভাবনা ও পরিকল্পনাসহ নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন। ভিউজ বাংলাদেশের পক্ষ থেকে তার সাক্ষাৎকার নিয়েছেন আনোয়ার হোসেন।
বইমেলায় নজর কেড়েছে গণঅভ্যুত্থানের স্লোগানগুলো
অমর একুশে বইমেলা ২০২৫ এ দর্শনার্থীদের কাছে দারুণ নজর কেড়েছে ২০২৪ সালে ঘটে যাওয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থানের বিভিন্ন স্লোগান সংবলিত পোস্টারগুলো। শাহবাগ মোড় থেকে শুরু করে বাংলা একাডেমি ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের বিভিন্ন পয়েন্টে গণঅভ্যুত্থানের স্লোগান সংবলিত পোস্টারগুলো সাঁটাতে দেখা যায়।
আর নয় ভোটার তালিকা হালনাগাদে অবহেলা
একটি সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রাথমিক শর্ত হলো যথাযথ ভোটার তালিকা প্রণয়ন করা; কিন্তু বিগত অভিজ্ঞতা থেকে দেখা যায় বাংলাদেশের ভোটার তালিকা হালনাগাদে যথারীতি অবহেলা হয়ে আসছে। নাম-ঠিকানা-পদবিসহ অনেক কিছুতেই সমস্যা থাকে। পরে সেসব সংশোধন করতে গেলেও অনেক জটিলতা পোহাতে হয়। তা ছাড়া ১৮ বছর পূর্ণ হওয়া সত্ত্বেও এখনো অনেকের নাম ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়নি।
‘এ’ গ্রেড পেয়ে এসএসসি পাস করল দৃষ্টিহীন ঐতি
২০২৪ এসএসসি পরীক্ষার্থী ঐতি রায় (১৫)। স্কুলের অন্য দশজন শিক্ষার্থীর মত পরীক্ষায় পাস করেছে সে। তার চোখে সবার মত আলো নেই কিন্তু শিক্ষার আলো সে ঠিকই পেয়েছেন। তাইতো সব প্রতিবন্ধকতাকে পেছনে ফেলে চোখের আলোকে হার মানিয়ে জীবনকে আলোকিত করার যুদ্ধে নেমে জয়ী হয়েছে।
এবার টেলিটকের সিম চলবে রবি নেটওয়ার্কেও
প্রায় ৮ মাস অপেক্ষার পর টেলিটকের সঙ্গে ‘ন্যাশনাল রোমিং’ এর অনুমতি পেয়েছে রবি। যেখানে টেলিটকের গ্রাহকরা রবির নেটওয়ার্ক ব্যবহার করতে পারবে আবার রবির গ্রাহকরা টেলিটকের।
আবারও জিম্মি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহকে সরিয়ে নিচ্ছে জলদস্যুরা
সোমালিয়ার উপকূলে নেওয়ার এক দিনের মাথায় বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহর নোঙর তুলে ফেলা হয়েছে। এবার ২৩ নাবিকসহ জিম্মি জাহাজটিকে অন্যত্র সরিয়ে নিচ্ছে জলদস্যুরা।
বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ ও আমার কবিতার রচনাপট
আজ থেকে ৫৩ বছর আগে, ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ মুক্তিকামী তৃতীয় বিশ্বের নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে (পূর্ব প্রচলিত নাম রেসকোর্স ময়দান) ১০ লক্ষাধিক মানুষের এক বিশাল জনসমুদ্রে দাঁড়িয়ে যে ঐতিহাসিক ভাষণ প্রদান করেছিলেন ।
৭ মার্চের ভাষণ: মানবিক অধিকারকে নিশ্চিত করে
৭ মার্চ ১৯৭১ সাল। সেদিনের বিকেলে রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) বসে যখন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অসাধারণ ভাষণটি শুনেছিলাম, সে সময় ভাবিনি ‘সাতই মার্চের বিকেল’ নামে কোনো উপন্যাস আমি লিখতে পারব। ঐতিহাসিক সেই ৭ মার্চে আমার সঙ্গে ছিল আমাদের বন্ধু নমিতা সান্যাল।
১৮ মিনিট ৩১ সেকেন্ডে ১১০৮ শব্দের একটি অনন্য ঘোষণা
ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন দেশের অগ্রগণ্য ইতিহাসবিদ। বাংলাদেশের স্বাধীনতা-আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধু, রাষ্ট্র-ব্যবস্থা, গণতান্ত্রিক অধিকার, বৈশ্বিক রাজনীতি ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে তিনি আমাদের অসংখ্য গবেষণামূলক গ্রন্থ উপহার দিয়েছেন।

বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ: মানব মুক্তির মহাকাব্য
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ তৎকালিন রেসকোর্স (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) ময়দানে জাতির উদ্দেশে যে ভাষণ দিয়েছিলেন, তা সবার্থেই একটি ঐতিহাসিক ভাষণ। এই ভাষণকে শুধু ঐতিহাসিক ভাষণ বললে এর গুরুত্ব সঠিকভাবে উপলব্ধি করা যাবে না। এটি ছিল একটি দিক-নির্দেশনামূলক ভাষণ, যা বাংলাদেশের কোটি কোটি মানুষকে স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখিয়েছিল, মুক্তির আনন্দে উদ্বেলিত করেছিল। সার্বিকভাবে বঙ্গবন্ধুর এই ভাষণ ছিল মানব মুক্তির লক্ষ্যে নিবেদিত একটি অনুপ্রেরণামূলক ভাষণ।