ভলোদিমির জেলেনস্কি
ডোনাল্ড ট্রাম্পের হাত ধরে মঙ্গলে যাবেন ইলন মাস্ক
দ্বিতীয়বারের মতো ডোনাল্ড ট্রাম্প মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর থেকে বিশ্বমিডিয়ায় আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে এখন ইলন মাস্ক। অনেক মিডিয়া এমনো খবর প্রকাশ করছে যে, জিতল কি আসলে ট্রাম্প না কি ইলন মাস্ক? আন্তর্জাতিক রাজনীতি সম্পর্কে যারা খবর রাখেন তারা জানেন ট্রাম্পের নামে এবারের মার্কিন নির্বাচনে বড় বাজি ধরেছিলেন বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক। ট্রাম্পের নির্বাচনি প্রচারণায় তিনি ব্যয় করেছিলেন ১১ কোটি ৯০ লাখ ডলার। শুধু অর্থ দিয়েই খ্যান্ত হননি, নিজেও নির্বাচনি প্রচারণায় অংশ নিয়েছিলেন। ট্রাম্প তাকে আখ্যা দিয়েছিলেন রিপাবলিকান দলের সবচেয়ে বড় তারকা। অনেকে তাই বলছেন এবারের মার্কিন নির্বাচনে আসলে ট্রাম্প জিতেননি, জিতেছেন ইলন মাস্কই এবং ট্রাম্পের হাত ধরে হোয়াইট হাউস বস্তুত চালাবেন ইলন মাস্ক।
রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় প্রাণে বাঁচলেন জেলেনস্কি ও গ্রিক প্রধানমন্ত্রী, নিহত ৫
ইউক্রেনের বন্দর শহর ওডেসাতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে রাশিয়া। আর এ হামলায় নিহত হয়েছেন পাঁচজন। তবে অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে গেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি ও গ্রিসের প্রধানমন্ত্রী কিরিয়াকোস মিৎসোতাকিস।
এ পর্যন্ত নিজেদের ৩১ হাজার সেনা নিহতের দাবি জেলেনস্কির
রাশিয়ার পুরোমাত্রার আগ্রাসনের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত ৩১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনা নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন ভলোদিমির জেলেনস্কি। সোমবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) সংবাদ সংস্থা বিবিসি প্রকাশিত এক প্রতিবেদন সূত্রে এই তথ্য জানা যায়।
জেলেনস্কির সঙ্গে শেখ হাসিনার বৈঠকের কূটনৈতিক বার্তা
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৬০তম মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে অংশগ্রহণ শেষে দেশে ফিরেছেন। বর্তমান বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে সম্মেলনটি ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ৬০ বছর ধরে ইউরোপের অন্যতম শক্তিশালী রাষ্ট্র জার্মানিতে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। ১৯৬৩ সালে এই সম্মেলনের যাত্রা শুরু হয়। শুরুর দিকে এই সম্মেলনটি ছিল অনেকটাই পশ্চিমা বিশ্বকেন্দ্রিক। সেই সময় স্নায়ুযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে এই সম্মেলন আয়োজন করা হয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের মধ্যে যে দ্বন্দ্ব চলছিল সেই পরিপ্রেক্ষিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্র দেশগুলোর নিরাপত্তার বিষয়টিই প্রথম দিকে সম্মেলনে গুরুত্ব পেতো। এক সময় ঠান্ডা যুদ্ধ বা কোল্ড ওয়ারের পরিসমাপ্তি ঘটে। ঠান্ডা যুদ্ধের পরিসমাপ্তির পর মিউনিক নিরাপত্তা সম্মেলনে অংশগ্রহণকারী দেশের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। বিভিন্ন দেশের নিরাপত্তা ইস্যু এখানে আলোচিত হয়েছে। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন একাধিকবার এই সম্মেলনে অংশ গ্রহণ করেছেন। রাশিয়ার সঙ্গে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সম্পর্ক উন্নয়নের বিষয়টি এই সম্মেলনের একটি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু ছিল।