পশ্চিম পাকিস্তান
সম্প্রদায়গত পরিচয়ে নয় বাঙালি এক হয়েছিল ভাষাগত পরিচয়ে
সম্প্রদায়গত পরিচয়ে নয় বাঙালি এক হয়েছিল ভাষাগত পরিচয়ে
জাতীয়তাবাদে রাজনীতি থাকে, প্রশ্ন থাকে রাষ্ট্র ভাঙা ও গড়ার। ভাষা রাষ্ট্রকে ছাড়িয়ে যায় এবং ভাষার ভেতর নিহিত থাকে যে সম্ভাবনা, তা একাধারে ব্যাপক ও গভীর, কেবল যে গণতান্ত্রিক তা নয়, সমাজতান্ত্রিকও; কেননা ভাষার পরিচয় শ্রেণিকে অতিক্রম করে চলে যেতে পারে, ক্ষমতা রাখে যাওয়ার। আমাদের রাষ্ট্রভাষা আন্দোলন গণতান্ত্রিক ছিল, একাধিক অর্থে। প্রথমত, তা পাকিস্তানি রাষ্ট্রকাঠামোর ভেতর সংখ্যাগরিষ্ঠের অর্থাৎ বাংলাভাষীর অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিল। দ্বিতীয়ত, তা বাঙালিদের এক করতে চেয়েছিল শ্রেণি বা সম্প্রদায়গত পরিচয়ে নয়, ভাষাগত পরিচয়ে। সেখানে তার আকাঙ্ক্ষাটা সমাজতান্ত্রিক।
৭ মার্চের ভাষণ মানুষকে শুধু উদ্বুদ্ধই করেনি, যুদ্ধ করে স্বাধীনতা আনতেও প্রস্তুত করেছে : প্রধানমন্ত্রী
৭ মার্চের ভাষণ মানুষকে শুধু উদ্বুদ্ধই করেনি, যুদ্ধ করে স্বাধীনতা আনতেও প্রস্তুত করেছে : প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতির পিতার ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণের গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, এই ভাষণ জনগণকে শুধু অনুপ্রাণিতই করেনি, গেরিলা যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত করেছে এবং তাদের স্বাধীনতাও এনে দিয়েছে।