Views Bangladesh

Views Bangladesh Logo

বিশ্ব ব্যাংক

জরিপের ওপর ভিত্তি করে পরিসংখ্যান প্রকাশ যে কারণে পূর্ণাঙ্গ নয়
জরিপের ওপর ভিত্তি করে পরিসংখ্যান প্রকাশ যে কারণে পূর্ণাঙ্গ নয়

অর্থনীতি

জরিপের ওপর ভিত্তি করে পরিসংখ্যান প্রকাশ যে কারণে পূর্ণাঙ্গ নয়

জরিপের ওপর ভিত্তি করে পরিসংখ্যান প্রকাশ যে কারণে পূর্ণাঙ্গ নয়

বায়ুদূষণ কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করুন
বায়ুদূষণ কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করুন

সম্পাদকীয় মতামত

বায়ুদূষণ কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করুন

অসংক্রামক রোগে মানুষের সবচেয়ে বেশি মৃত্যু হয়, তার অধিকাংশই বায়ুদূষণজনিত। বাতাসে ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র বস্তুকণার প্রভাবে সৃষ্টি হওয়া দূষণের ফলে বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে প্রতি বছর বিশ্বজুড়ে অন্তত ৭০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়।

শক্তিশালী তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন পক্ষান্তরে রাজস্ব বাড়াবে
শক্তিশালী তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন পক্ষান্তরে রাজস্ব বাড়াবে

বিশেষ লেখা

শক্তিশালী তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন পক্ষান্তরে রাজস্ব বাড়াবে

শক্তিশালী তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন পক্ষান্তরে রাজস্ব বাড়াবে

অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সংস্কারের পথ তৈরি করতে পারে, বাস্তবায়ন করুক নির্বাচিত সরকার
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সংস্কারের পথ তৈরি করতে পারে, বাস্তবায়ন করুক নির্বাচিত সরকার

দেশ ও রাজনীতি

অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সংস্কারের পথ তৈরি করতে পারে, বাস্তবায়ন করুক নির্বাচিত সরকার

নিয়মিত সরকারের কর্মকাণ্ড মূল্যায়নের জন্য ১০০ দিন খুব বেশি সময় নয়। আর এই বিশেষ ধরনের সরকারের ক্ষেত্রে আমাদের আরও নমনীয় হতে হবে। তবে দায়িত্ব গ্রহণের পর ১০০ দিনে এই সরকার কী কী দায়িত্ব পালন করতে পারতেন এবং কী কী দায়িত্ব পালন করেছেন তার একটি পর্যালোচনা হতে পারে। বর্তমান সরকারের ভূমিকাকে আরও কার্যকর করার জন্যই এ ধরনের পর্যালোচনার প্রয়োজন রয়েছে। নিয়মিত সরকারের চেয়ে এই সরকারের আবার অনেক কিছু করার সুযোগ বেশি। কারণ এই সরকারের কোনো রাজনৈতিক পিছুটান নেই। তারা চাইলে জনস্বার্থে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করতে পারবেন। এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ক্ষমতাসীন হবার কারণে তাদের কাছে প্রত্যাশা বেশি। তাদের ভোটের চিন্তা নেই। যদি জনগণের আকাঙ্ক্ষা তাদের হিসাবের মধ্যে থাকে তাহলেই তারা অনেক অর্থবহ কাজ করতে পারবেন।

তথ্য নির্ভুলতায় বাংলাদেশের চ্যালেঞ্জ ও পরিপ্রেক্ষিত
তথ্য নির্ভুলতায় বাংলাদেশের চ্যালেঞ্জ ও পরিপ্রেক্ষিত

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

তথ্য নির্ভুলতায় বাংলাদেশের চ্যালেঞ্জ ও পরিপ্রেক্ষিত

তথ্য যাচাই আর নীতি নির্ধারণে আইবিএম প্রোগ্রামার জর্জ ফুয়েশেলের কথাটা প্রণিধানযোগ্য- ‘গার্বেজ ইন, গার্বেজ আউট’। মানে যত আবর্জনা বা ভুল তথ্য অন্তর্জ্বালে ভরা হবে, তত ভুল তথ্যই সমাজে ছড়ানো হবে। তথ্য বিশ্লেষণে আর নীতি নির্ধারণের ক্ষেত্রে এটাই সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। মিথ্যা ও অবিশ্বস্ত তথ্য বিভ্রান্তিকর সিদ্ধান্তের দিকে নিয়ে যায়। এতে যে খারাপ নীতিগুলো প্রবর্তিত হয়, তার প্রতিক্রিয়া হতে পারে মারাত্মক। সঠিক তথ্য প্রকাশ করার ক্ষেত্রে উন্নত দেশগুলো কঠিন সিস্টেম তৈরি করেছে; কিন্তু বাংলাদেশ এ ক্ষেত্রে এখনো অনেক পিছিয়ে আছে। সঠিক তথ্য যাচাই-বাছাই না করেই এখানে তথ্য প্রকাশ করে দেয়ার প্রবণতা আছে। তথ্য সংগ্রহের একেবারে শুরু থেকেই এটা চলছে। ফলে এই গরমিল জাতীয় পর্যায়ের সিদ্ধান্ত গ্রহণেও প্রভাব ফেলেছে। এই অসংগতির প্রভাব পড়েছে অর্থনৈতিক পরিকল্পনা থেকে শিক্ষাগত নীতি পর্যন্ত।

কর্ণফুলী টানেলে ঋণ করে আনা বড় বিনিয়োগ গচ্চা
কর্ণফুলী টানেলে ঋণ করে আনা বড় বিনিয়োগ গচ্চা

প্রতিবেদন

কর্ণফুলী টানেলে ঋণ করে আনা বড় বিনিয়োগ গচ্চা

আয়ের চেয়ে প্রায় চারগুণ বেশি ব্যয়ের লোকসানি মেগা প্রকল্প চট্টগ্রামের কর্ণফুলী টানেল এখন ‘গলার কাঁটা’। এটি নির্মাণে আনা ঋণ এবং সুদের অর্থও পরিশোধ করতে হচ্ছে অন্য প্রকল্পে নেয়া ঋণের অর্থ থেকে। ফলে একদিকে লোকসান আর অন্যদিকে ঋণের ঘানি টানতে গিয়ে দুদিক দিয়েই শাঁখের করাতের মতো দেশের অর্থনীতিকে কাটছে কর্ণফুলী নদীর তলদেশে নির্মিত দেশের প্রথম টানেলটি।

জরুরি ভিত্তিতে ব্যাংকিং খাতের সংস্কার শুরু করা প্রয়োজন
জরুরি ভিত্তিতে ব্যাংকিং খাতের সংস্কার শুরু করা প্রয়োজন

অর্থনীতি

জরুরি ভিত্তিতে ব্যাংকিং খাতের সংস্কার শুরু করা প্রয়োজন

ছাত্রদের আন্দোলনের পর এক বিশেষ পরিপ্রেক্ষিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করে। এরই মধ্যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রায় তিন মাস অতিক্রম করতে চলেছে। এই সরকারের প্রতি জনপ্রত্যাশার চাপ অনেক বেশি। তারা সমাজের বিভিন্ন স্তরে সৃষ্ট ক্ষত দূরীকরণের মাধ্যমে দেশকে টেকসই উন্নয়নের পথে ধাবিত করবে, এটাই সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা; কিন্তু অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি সাধারণ মানুষের আস্থা ক্রমেই ফিকে হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা স্পষ্ট হয়ে উঠছে। বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কারের জন্য বেশ কিছু কমিশন গঠন করা হলেও সেই কমিশনের কার্যক্রম এবং অগ্রগতি সম্পর্কে সাধারণ মানুষ খুব একটা জানতে পারছে না। বিশেষ করে ব্যাংকিং খাতের দুরবস্থা নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কী চিন্তা করছে এবং সেই চিন্তার প্রতিফলন আমরা আগামীতে কতটা প্রত্যক্ষ করতে পারব, তা নিয়ে সাধারণভাবে কিছুটা সংশয় সৃষ্টি হয়েছে।

‘ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপি’ কি চিহ্নিতকরণ সম্ভব হবে?
‘ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপি’ কি চিহ্নিতকরণ সম্ভব হবে?

ব্যাংক

‘ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপি’ কি চিহ্নিতকরণ সম্ভব হবে?

বাংলাদেশ ব্যাংক গত ১২ মার্চ ব্যাংকিং সেক্টরের ‘ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপি’ চিহ্নিতকরণের লক্ষ্যে সার্কুলার জারি করেছে। এই সার্কুলারটি বর্তমান মুহূর্তে ব্যাংকিং সেক্টরের সবচেয়ে আলোচিত ইস্যুতে পরিণত হয়েছে। অর্থনীতিবিদ ও ব্যাংক সংশ্লিষ্টরা প্রচণ্ড আগ্রহ নিয়ে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছেন। অনেকেই মনে করছেন, এবার বুঝি ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিরা জালে ধরা পড়তে যাচ্ছেন। অর্থনীতিবিদরা অনেক দিন ধরেই ব্যাংকিং সেক্টরের ক্রমবর্ধমান খেলাপি ঋণ পরিস্থিতি সহনীয় পর্যায়ে নামিয়ে আনার জন্য দুটি দাবি করে আসছিলেন।

ঢাকায় এসেছেন বিশ্বব্যাংকের এমডি
ঢাকায় এসেছেন বিশ্বব্যাংকের এমডি

জাতীয়

ঢাকায় এসেছেন বিশ্বব্যাংকের এমডি

এক দিনের সফরে ঢাকায় এসেছেন বিশ্বব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (অপারেশন্স) আনা বেয়ার্দ। গতকাল শনিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) রাত ৮টার দিকে ঢাকার আন্তর্জাতিক শাহজালাল বিমানবন্দরে তিনি পৌঁছান বলে জানান বিশ্ব ব্যাংকের ঢাকা কার্যালয়ের মুখপাত্র মেহরিন এ মাহবুব।

ট্রেন্ডিং ভিউজ