Views Bangladesh Logo

ট্রেন্ডিং ভিউজ

লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে
লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে

বিশেষ লেখা

Mehzabin Ahmed

লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রায় ১৪ বছর আগে, একজন তরুণ কর্মী হিসেবে আমি বাংলাদেশের এক এনজিওতে কাজ শুরু করি। সে সময় আমার এক সহকর্মী নারী ও কিশোরীদের ওপর সহিংসতা নিয়ে একটা কেস স্টোরি তৈরি করছিল। এক দিন তা আমার নজরে পড়ল। যা আমার কাছে সবচেয়ে ভয়ংকর মনে হয়েছিল তা হলো এক অসহায় মেয়েকে তার ধর্ষকের সঙ্গে বিয়ে দেয়া হয়েছিল। এতেই আমি বুঝতে পারি লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতা বাংলাদেশে কতটা উদ্বেগজনক, সহিংসতার পর শেষ রক্ষার চাবিকাঠিও এখানে এক দুষ্টচক্রের হাতে বন্দি। এই ঘটনা নিয়ে তার পরিবার কী ভাবছিল? মেয়েটির পরিবারকে তথাকথিত লজ্জা ও অসম্মানের হাত থেকে বাঁচাতে কি তারা এতটাই উদ্বিগ্ন ছিল যে মেয়েটিকে শেষ পর্যন্ত তার ধর্ষকের সঙ্গেই বিয়ে দিতে হলো? না কি সেই জঘন্য অপরাধীর পরিবারকে লজ্জার হাত থেকে বাঁচাতে মেয়েটির পরিবারকে বাধ্য করা হয়েছিল এই বিয়েতে? এই না বলা গল্প আমি কখনোই গভীরভাবে তলিয়ে দেখার সুযোগ পাইনি।

ওয়াসার সিবিএদের কাছ থেকে দায়িত্ববোধের পরিচয় চাই
ওয়াসার সিবিএদের কাছ থেকে দায়িত্ববোধের পরিচয় চাই

সম্পাদকীয় মতামত

ওয়াসার সিবিএদের কাছ থেকে দায়িত্ববোধের পরিচয় চাই

শ্রমিক ও মালিক পক্ষের মধ্যে মতামত বিনিময় করার জন্য কর্মচারী-শ্রমিকদের প্রতিনিধিত্বকারী নিজস্ব সংগঠন হলো সিবিএ (যৌথ দরকষাকষি প্রতিনিধি)। জাতীয় প্রতিষ্ঠানে, কলকারখানায় সিবিএর কাজ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শ্রম অধিদপ্তরের অধীনে নিয়োজিত ঢাকা ওয়াসায় সিবিএরা আছেন নামমাত্র। যেমন খুশি তেমন তারা অফিসে আসেন, কেউ মাসের সব দিনই অনুপস্থিত। কেউ মাসে দু-চার দিন অফিসে পা রাখলেও আসছেন দেরিতে। রাজনৈতিক পালাবদলের পর এই ধারা চললেও মাস ফুরালে সময়মতো পাচ্ছেন বেতন। তারা সবাই ঢাকা ওয়াসার বিএনপিপন্থি শ্রমিক ইউনিয়নের নেতা।

‘ভিত্তিহীন অভিযোগ আমলে নেয়া হবে না’
‘ভিত্তিহীন অভিযোগ আমলে নেয়া হবে না’

প্রতিবেদন

‘ভিত্তিহীন অভিযোগ আমলে নেয়া হবে না’

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ঘটনায় করা হত্যা মামলায় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের সঙ্গে আসামি করা হয়েছে বহু সাংবাদিককে। এমন ঘটনা অনাকাঙ্ক্ষিত বলে উল্লেখ করেছেন সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তাব্যক্তিরাও। তারা বলেছেন, সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে হওয়া অধিকাংশ হত্যা মামলা সরকার বা পুলিশ করেনি। কিছু ব্যক্তির উসকানিতে হয়েছে। তাই সাংবাদিকরা ভিত্তিহীন অভিযোগ থেকে অবশ্যই অব্যাহতি পাবেন।

অলিম্পিকে নারী নেতৃত্বের সূর্যোদয়
অলিম্পিকে নারী নেতৃত্বের সূর্যোদয়

খেলাধুলা

অলিম্পিকে নারী নেতৃত্বের সূর্যোদয়

অলিম্পিক জনক এ উদ্দেশ্যে ‘রোড ম্যাপ’ও দিয়েছেন। ২৩ জুন কংগ্রেসে ব্যারন পিয়ের দ্য কুবারতিন তার ঐতিহাসিক ঘোষণায় বলেছেন ‘অন্য অপরাহ্নে বিদ্যুৎ শক্তির সাহায্যে বিশ্বে জানিয়ে দেয়া হয়েছে যে কয়েক যুগের পর গ্রিক অলিম্পিক আন্দোলন পুনরায় পৃথিবীতে ফিরে এসেছে। ‘আপনাদের সবার প্রচেষ্টায় আন্তর্জাতিক এই ক্রীড়ার মাধ্যমে বিশ্বের শান্তির আন্দোলন শক্তি লাভ করুক।’ কুবারতিন আরেক বার্তায় বলেছেন, ‘প্রাচীন যুগের অলিম্পিকের ধ্বংস্তূপের অন্তরালে এক মহান সমাধিস্থ হয়েছিল; কিন্তু আদর্শ অবিনশ্বর। তাই জার্মান প্রত্নতত্ত্ববিদের প্রচেষ্টায় অলিম্পিয়ার ধ্বংসস্তূপে আজ আশার আলোকবর্তিকা দেখা দিয়েছে।’

বগুড়া পুলিশ লাইন্স স্কুল অ্যান্ড কলেজে বৈষম্য, চাকরি ফিরে পাবেন কী সেই অধ্যক্ষ?
বগুড়া পুলিশ লাইন্স স্কুল অ্যান্ড কলেজে বৈষম্য, চাকরি ফিরে পাবেন কী সেই অধ্যক্ষ?

প্রতিবেদন

মাসুম হোসেন

বগুড়া পুলিশ লাইন্স স্কুল অ্যান্ড কলেজে বৈষম্য, চাকরি ফিরে পাবেন কী সেই অধ্যক্ষ?

বগুড়া পুলিশ লাইন্স স্কুল অ্যান্ড কলেজে বৈষম্যের শিকার হয়ে অধ্যক্ষের চাকরি হারান আব্দুস সাত্তার। নিয়মবহির্ভূতভাবে তাকে বরখাস্ত করা হয়। এমনকি আদালতের আদেশেও তাকে দায়িত্ব পালন করতে দেয়া হয়নি বলে তার অভিযোগ।

প্রকল্পের সংশোধনে শাস্তি হয় না, অনাপত্তিতে বাড়ল মেয়াদ ও ব্যয়
প্রকল্পের সংশোধনে শাস্তি হয় না, অনাপত্তিতে বাড়ল মেয়াদ ও ব্যয়

প্রতিবেদন

প্রকল্পের সংশোধনে শাস্তি হয় না, অনাপত্তিতে বাড়ল মেয়াদ ও ব্যয়

উন্নয়ন প্রকল্পগুলোর কাজ যথাসময়ে শেষ না করতে পারার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে জবাবদিহি এবং শাস্তিস্বরূপ জরিমানার বিধান থাকলেও পরিকল্পনা কমিশন কোনো শাস্তি ছাড়াই প্রকল্প সংশোধনের অনুমোদন দিচ্ছে। এতে প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্তৃপক্ষ শাস্তির আওতায় তো আসছেই না বরং বিনা আপত্তিতেই প্রকল্পগুলো কাঙ্ক্ষিত সংশোধন পেয়ে যাচ্ছে। এতে কোনো কারণে অর্থ বরাদ্দ না বাড়লেও সময় বাড়ছে ঠিকই। ফলে সঠিক সময়ে প্রকল্প সম্পাদনে আগ্রহী হচ্ছে না সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষও। অর্থনীতিবিদরা বলেছেন, এডিপির আওতাধীন প্রকল্পগুলোকে বছরের পর বছর ধরে স্থগিত রাখার কৌশল হিসেবে প্রায়ই ‘ব্যয় বৃদ্ধি ছাড়াই সময় বৃদ্ধির’ বিধানের অপব্যবহার করা হয়। এভাবে প্রকল্পের মেয়াদ বাড়া মানেই ব্যয় বৃদ্ধি পাওয়া। কারণ যে কোনো উন্নয়ন প্রকল্পে সম্পৃক্ত থাকা বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীর নানা ধরনের সুযোগ-সুবিধা ও বেতন-ভাতার জন্য ব্যয় করতে হয় মোটা অঙ্কের অর্থ।

দ্রুত ডাকসু নির্বাচন ঘোষণা করুন
দ্রুত ডাকসু নির্বাচন ঘোষণা করুন

সম্পাদকীয় মতামত

দ্রুত ডাকসু নির্বাচন ঘোষণা করুন

ডাকসু ও হল সংসদের নির্বাচন সর্বশেষ অনুষ্ঠিত হয়েছিল ২০১৯ সালে। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে সেই নির্বাচন ছিল প্রশ্নবিদ্ধ। সেবার ২৮ বছর পর ডাকসু নির্বাচন নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪৩ হাজার শিক্ষার্থীর মধ্যে যে আশা-উদ্দীপনা জেগেছিল, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের একগুয়েমির কারণে সেটি পূরণ হতে পারেনি। ডাকসু নির্বাচন নিয়ে শুরু থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের মনোভাব ছিল একপেশে, পক্ষপাতমূলক এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে সন্দেহজনক। যে কোনো নির্বাচনকে সুষ্ঠু ও অবাধ করার পূর্বশর্ত হলো লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড বা সবার জন্য মাঠ সমতল করা; কিন্তু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সরকার-সমর্থক ছাত্রসংগঠনটির সব দাবি রক্ষা করলেও প্রতিদ্বন্দ্বী অন্যান্য ছাত্রসংগঠনের দাবি বরাবরই উপেক্ষা করেছে।

ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক এখন ফাটলে রূপ নিচ্ছে
ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক এখন ফাটলে রূপ নিচ্ছে

কূটনীতি

ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক এখন ফাটলে রূপ নিচ্ছে

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ময়দান থেকে ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কের শুরু। আত্মপ্রকাশ ঘটে ভূরাজনৈতিক ব্লকের। যুদ্ধ-পরবর্তী বিশ্বে সমাজতান্ত্রিক ব্লক সোভিয়েত ইউনিয়নের বাড়-বাড়ন্তে উদ্বেগ বাড়তে থাকে ওই ব্লকের। বাড়তে থাকে উত্তেজনা। শুরু হয় একে অপরের মধ্যকার বহুমাত্রিক প্রতিযোগিতা। উভয় ব্লকেরই দাবি ছিল, বিপরীত ব্লক তাদের ভেতরকার ঐক্য ধ্বংস করতে চায়। যুক্তরাষ্ট্রের সেনাদল যেমন পূর্ব ইউরোপের দেশগুলোতে অবস্থান নিতে পারত না, তেমনি সোভিয়েত ট্যাঙ্কগুলোও প্রুশিয়ান ময়দানে প্রবেশ করতে পারত না যুক্তরাষ্ট্রের কারণে। তখন ইউরোপ থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে বিচ্ছিন্ন করার এই প্রক্রিয়াকে তখন ‘ডিকাপলিং’ বলা হতো। উভয় ব্লকের কয়েক দশকের দ্বন্দ্ব যা করতে পারেনি, তা এখন কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই করতে চলেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।

গাজা যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ইসরায়েলি লেখকদের
গাজা যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ইসরায়েলি লেখকদের

কূটনীতি

কামরুল আহসান

গাজা যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ইসরায়েলি লেখকদের

চলতি বছরের জানুয়ারির তৃতীয় সপ্তাহে হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে একটি যুদ্ধবিরতি কার্যকর হলেও মার্চেই তা ভেঙে পড়ে। ইসরায়েলি বাহিনী এখনো গাজায় গণহত্যা চালিয়ে যাচ্ছে। এই অমানবিক যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিশ্বজুড়ে প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে, যুক্তরাষ্ট্র, মরোক্ক, তুরস্ক, বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের লাখ লাখ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছে। এবার প্রতিবাদকারীদের দলে যোগ দিলেন খোদ ইসরায়েলের লেখক-কবি-সাংবাদিকরা। ইসরায়েলি নেতাদের উদ্দেশ্যে যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানিয়ে এক চিঠিতে সই করেছেন ইসরায়েলের কমপক্ষে ৩৫০ জন লেখক।

কবি রফিক আজাদের ধানমন্ডির বাসভবন গুঁড়িয়ে দেয়ায় প্রতিবাদের ঝড়
কবি রফিক আজাদের ধানমন্ডির বাসভবন গুঁড়িয়ে দেয়ায় প্রতিবাদের ঝড়

শিল্প ও সংস্কৃতি

কবি রফিক আজাদের ধানমন্ডির বাসভবন গুঁড়িয়ে দেয়ায় প্রতিবাদের ঝড়

ধানমন্ডির ১ নম্বর সড়কের ১৩৯/৪এ ঠিকানার বাড়িটিতে (পশ্চিমাংশ) কমবেশি ৫ কাঠা পরিমাণ জায়গা রয়েছে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ১৯৮৮ সালে একতলা এ বাড়িটি রফিক আজাদের স্ত্রী কবি দিলারা হাফিজের নামে সাময়িকভাবে বরাদ্দ দেয় ‘এস্টেট অফিস।’ দিলারা হাফিজ তখন ইডেন কলেজে প্রভাষক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। বরাদ্দ কপিতে দেখা যায়, গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের সহকারী পরিচালক এম বেগমের স্বাক্ষর করা এ বরাদ্দ নামায় উল্লেখ করা হয়, এই বরাদ্দের দ্বারা বাসার ওপর কোনো অধিকার বর্তাবে না, তবে পরবর্তী আদেশ না হওয়া পর্যন্ত সেখানে বসবাস করতে পারবেন।

গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন কতটা গ্রহণযোগ্য
গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন কতটা গ্রহণযোগ্য

বিশেষ লেখা

রাশেদ মেহেদী

গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন কতটা গ্রহণযোগ্য

সাংবাদিক কামাল আহমেদের নেতৃত্বাধীন গণমাধ্যম কমিশনের প্রতিবেদনটি একজন পেশাদার সাংবাদিক হিসেবে মনোযোগ দিয়ে পড়েছি। কারণ ২৯ বছরের পেশাগত জীবনে ২৭ বছর এক নাগারে মাঠের রিপোর্টিং করতে গিয়ে অনেক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছি। সেই চ্যালেঞ্জ উত্তরণের জন্য নিজেও গণমাধ্যমে সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেছি। কোনো রাজনৈতিক সরকারের আমলেই এ ধরনের সংস্কার কমিশন হয়নি। এ কারণেই এই সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন পড়ার জন্য প্রবল আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করেছি। ১৮০ পৃষ্ঠার প্রতিবেদন তৈরিতে নিশ্চিতভাবেই কমিশনের প্রধানসহ সম্মানিত অন্যান্য সদস্য অত্যন্ত পরিশ্রম করেছেন। তাদের ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা। এই প্রতিবেদনে কয়েকটি দেশে সংবাদপত্র সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান পরিচালনার উৎকৃষ্ট উদাহরণ সামনে আনা হয়েছে।

সয়াবিন তেলের দাম বাড়িয়ে জনঅসন্তোষ বাড়াবেন না
সয়াবিন তেলের দাম বাড়িয়ে জনঅসন্তোষ বাড়াবেন না

সম্পাদকীয় মতামত

সয়াবিন তেলের দাম বাড়িয়ে জনঅসন্তোষ বাড়াবেন না

কিন্তু আমরা জানি বাংলাদেশে একবার কোনো পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি পেলে সহসা আর তা কমে না। ১৩ এপ্রিল যেদিন গ্যাসের দাম বাড়ানো হয়েছিল তখনই অনুমান করা গিয়েছিল অন্যান্য পণ্যের মূল্যও বাড়বে। তবে, গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধির প্রভাব পড়ার আগেই সরকার নিজেই সয়াবিন তেলের দাম বাড়িয়ে দিল। স্বাভাবিকভাবেই এখন ভোজ্যতেলনির্ভর খাদ্যের ওপরও এর প্রভাব পড়বে; কিন্তু বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেছেন, তেলের দাম বৃদ্ধিতে মানুষের জীবনে খুব একটা প্রভাব পড়বে না।