Views Bangladesh Logo

শ্রীলঙ্কা

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে ফলদায়ক ফলাফল কাম্য
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে ফলদায়ক ফলাফল কাম্য

খেলাধুলা

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে ফলদায়ক ফলাফল কাম্য

উপমহাদেশে বৈশ্বয়িক ক্রিকেটের আসরের আলাদা এক ধরনের আবেদন এবং আকর্ষণ আছে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট আসর মানেই কোটি কোটি মানুষ অনির্ধারিত একটি উৎসবে নিজেদের ভাসিয়ে দেয়া। আর এই আনন্দঘন উৎসব ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ এমনকি মানুষের এই দিন প্রতিদিনের জীবন প্রবাহ পাল্টে দেয়। যে খেলাটা অনিশ্চয়তার রাজা সেই খেলার প্রতি এত আকর্ষণের কারণ হলো জীবনের সঙ্গে বড্ড মিল। জীবন তো অনিশ্চয়তার জন্য সুন্দর, তেমনি সুন্দর ক্রিকেট।

সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি দিলেই সব সমস্যার সমাধান হবে না
সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি দিলেই সব সমস্যার সমাধান হবে না

অর্থনীতি

সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি দিলেই সব সমস্যার সমাধান হবে না

বাংলাদেশ ব্যাংক গত ১০ ফেব্রুয়ারি চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় মুদ্রানীতি ঘোষণা করেছে। এটি ছিল চলতি অর্থবছরের (২০২৪-২৫) দ্বিতীয় এবং বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রথম মুদ্রানীতি। ঘোষিত মুদ্রানীতি নিয়ে আগে থেকেই সংশ্লিষ্ট মহলের বিশেষ আগ্রহ প্রত্যক্ষ করা গেছে। তবে সবাই ধারণা করেছিলেন প্রস্তাবিত মুদ্রানীতি সংকোচনমূলক হতে পারে। চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের দিক থেকে ঘোষিত মুদ্রানীতিকে সংকোচনমূলক বলা যেতে পারে। কারণ ঘোষিত মুদ্রানীতিতে উচ্চ প্রবৃদ্ধি অর্জনের চেয়ে বিদ্যমান উচ্চ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের ওপর বেশি জোর দেয়া হয়েছে। গত জানুয়ারি মাসে ব্যক্তি খাতে ব্যাংক ঋণের প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছে ৭ দশমিক ২৮ শতাংশ। এটা বিগত ১১ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন ঋণ প্রবৃদ্ধি। একই সময়ে শিল্পে ব্যবহার্য কাঁচামাল, ক্যাপিটাল মেশিনারিজ এবং মধ্যবর্তী পণ্য আমদানি ব্যাপক হারে কমেছে। অর্থাৎ ব্যক্তি খাতে বিনিয়োগের প্রবৃদ্ধি এখন অনেকটাই মন্থর হয়ে পড়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে বিদেশি সরাসরি বিনিয়োগ আহরণের হারও কমেছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে অর্থাৎ জুলাই-সেপ্টেম্বর সময়ে বিদেশি সরাসরি বিনিয়োগ আহরণের পরিমাণ কমেছে ৭১ শতাংশ। চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ এসেছে ১০ কোটি ৪০ লাখ মার্কিন ডলার। আগের অর্থবছরের একই সময়ে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ এসেছিল ৩৬ কোটি মার্কিন ডলার

একবার নিজেকে প্রশ্ন করুন, প্লিজ
একবার নিজেকে প্রশ্ন করুন, প্লিজ

দেশ ও রাজনীতি

একবার নিজেকে প্রশ্ন করুন, প্লিজ

বাংলাদেশের রাজনীতিতে ভাঙচুরের ঘটনা অনেক পুরোনো। সেই নব্বইয়ের দশক থেকেই আমরা দেখছি, কোনো আন্দোলন, দাবি-দাওয়া, হরতাল-অবরোধ, ধর্মঘট সবকিছুতেই যানবাহন, স্থাপনা ভাঙচুর ঘটেছে বার বার। গত তিন দশকে বিভিন্ন সময়ে যাত্রবাহী চলন্ত বাস-ট্রেনে আগুনও দেখেছি আমরা। অনেক মানুষ হতাহত হয়েছেন। ভাঙচুরমুক্ত একটি রাজনৈতিক সংস্কৃতি আমরা গড়তে পারিনি।

ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড সুবিধা পেতে রাষ্ট্রীয়ভাবে উদ্যোগ গ্রহণ জরুরি
ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড সুবিধা পেতে রাষ্ট্রীয়ভাবে উদ্যোগ গ্রহণ জরুরি

অর্থনীতি

ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড সুবিধা পেতে রাষ্ট্রীয়ভাবে উদ্যোগ গ্রহণ জরুরি

আশির দশকে তৎকালীন সামরিক-স্বৈরশাসক জেনারেল এইচ এম এরশাদ অপরিকল্পিত জনসংখ্যা বৃদ্ধিকে ‘এক নম্বর জাতীয় সমস্যা’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছিলেন। তার এই বক্তব্য সেই সময় বেশ আলোড়ন সৃষ্টি করেলেও এটা ছিল সম্পূর্ণ বিভ্রান্তিকর এই মন্তব্য। কারণ জনসংখ্যা বৃদ্ধি তা পরিকল্পিতই হোক বা অপরিকল্পিতই হোক কখনো একটি দেশের জন্য এক নম্বর জাতীয় সমস্যা হতে পারে না। জনসংখ্যা এমনই এক সম্পদ, যার কোনো বিকল্প নেই। পৃথিবীর উন্নয়ন অগ্রযাত্রা জনসংখ্যা ব্যতীত কোনোভাবেই কল্পনা করা যায় না। জনসংখ্যাকে পরিকল্পিতভাবে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ এবং উৎপাদনশীল উপকরণে পরিণত করা গেলে তা পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ সম্পদে পরিণত হয়। আর জনসংখ্যা যদি অপরিকল্পিতভাবে বেড়ে ওঠে, তাহলে তা একটি দেশের জন্য ‘দায়’ হিসেবে বিবেচিত হয়। জনসংখ্যাকে জনসম্পদে পরিণত করার দায়িত্ব একান্তভাবেই রাষ্ট্রের। জনসংখ্যাকে জনসম্পদে পরিণত করার ব্যর্থতার দায় রাষ্ট্র কোনোভাবেই এড়াতে পারে না। আরা যদি বাংলাদেশের দিকে দৃষ্টি দিই তাহলে দেখব, আমাদের এখানে রাষ্ট্রীয়ভাবে জনসংখ্যাকে জনসম্পদে পরিণত করার ক্ষেত্রে অমার্জনীয় ব্যর্থতা রয়েছে, যার দায় কোনোভাবেই রাষ্ট্র এড়াতে পারবে না।

অতিমাত্রায় বিদেশি ঋণ জাতির আর্থিক স্বাধীনতা বিপন্ন করে
অতিমাত্রায় বিদেশি ঋণ জাতির আর্থিক স্বাধীনতা বিপন্ন করে

অর্থনীতি

অতিমাত্রায় বিদেশি ঋণ জাতির আর্থিক স্বাধীনতা বিপন্ন করে

গত শতাব্দীর সত্তরের দশকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একজন উন্নয়ন অর্থনীতিবিদ বাংলাদেশ সফরে এসেছিলেন। এক পর্যায়ে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের উদ্দেশে বক্তব্য দেন। সেই অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষকদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। মার্কিন অর্থনীতিবিদ বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় কেন হচ্ছে না, সে সম্পর্কে তার গুরুত্বপূর্ণ মতামত উপস্থাপন করেন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত শিক্ষকরা মন্ত্রমুগ্ধের মতো মার্কিন অধ্যাপকের বক্তব্য শ্রবণ করছিলেন। এমন সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের এক তরুণ শিক্ষক দাঁড়িয়ে মার্কিন অর্থনীতিবিদের উদ্দেশে বলেন, আপনারা আমাদের অর্থনীতির ওপর নানাভাবে হস্তক্ষেপ করছেন বলেই আমরা কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় উন্নয়ন অর্জন করতে পারছি না। মার্কিন অর্থনীতিবিদ কিছুক্ষণ চুপ করে থাকার পর তরুণ অধ্যাপকের উদ্দেশে বলেন, যে দেশের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের ৮০ শতাংশ অর্থ আমরা জোগান দিই, সেই অর্থনীতি কি আপনাদের নাকি আমাদের? আপনার যদি নিজস্ব উৎস থেকে উন্নয়ন কাজের অর্থায়ন করতে পারতেন তাহলে আমাদের পরামর্শ দেবার কোনো প্রয়োজন হতো না। তার এই বক্তব্য শুনে বাংলাদেশি তরুণ অধ্যাপক আর কোনো কথা না বলে বসে পড়েন।

হাসিনাকে আশ্রয় দিয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে পারবে না
হাসিনাকে আশ্রয় দিয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে পারবে না

সাক্ষাৎকার

হাসিনাকে আশ্রয় দিয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে পারবে না

বদরুদ্দীন উমর বাংলাদেশের লেখক-গবেষক ও বামপন্থি রাজনীতিবিদ। তার জন্ম ১৯৩১ সালের ২০ ডিসেম্বর, ব্রিটিশ ভারতের বর্ধমান শহরে। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা শেষে যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পিপিই ডিগ্রি নেন। খণ্ডকালীন শিক্ষক হিসেবে প্রথমে যোগ দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে, পরে ১৯৬৩ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাজবিজ্ঞান বিভাগ প্রতিষ্ঠা করেন। রাজনীতি করবেন বলে ১৯৬৮ সালে পদত্যাগ করেন। পরে সার্বক্ষণিক লেখালেখিতে আত্মনিয়োগ করেন। বর্তমানে বদরুদ্দীন উমর জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সভাপতি ও সংস্কৃতি পত্রিকার সম্পাদক। সম্প্রতি বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট নিয়ে কথা বলেছেন ভিউজ বাংলাদেশের সঙ্গে। তার সাক্ষাৎকার নিয়েছেন ভিউজ বাংলাদেশের সহযোগী সম্পাদক গিরীশ গৈরিক। দুই পর্বের সাক্ষাৎকারের আজ প্রকাশিত হলো শেষ পর্ব

ওষুধের দাম বাড়া নিয়ে জবাবদিহি নিশ্চিত করুন
ওষুধের দাম বাড়া নিয়ে জবাবদিহি নিশ্চিত করুন

সম্পাদকীয় মতামত

ওষুধের দাম বাড়া নিয়ে জবাবদিহি নিশ্চিত করুন

ওষুধের দাম বাড়া নিয়ে জবাবদিহি নিশ্চিত করুন

উচ্চ মূল্যস্ফীতির প্রভাবে ব্যাংক অর্থ সংগ্রহ করতে পারছে না
উচ্চ মূল্যস্ফীতির প্রভাবে ব্যাংক অর্থ সংগ্রহ করতে পারছে না

অর্থনীতি

উচ্চ মূল্যস্ফীতির প্রভাবে ব্যাংক অর্থ সংগ্রহ করতে পারছে না

উচ্চ মূল্যস্ফীতির প্রভাবে ব্যাংক অর্থ সংগ্রহ করতে পারছে না

ডিজিটালাইজেশন ব্যর্থ হবে, যদি না...
ডিজিটালাইজেশন ব্যর্থ হবে, যদি না...

আইসিটি

ডিজিটালাইজেশন ব্যর্থ হবে, যদি না...

সরকারের ডিজিটালাইজেশন এমন একটি ব্যবস্থা, যেটি সবাই সমর্থন করে। কর এড়িয়ে যাওয়া থেকে দুর্নীতি বা কৃষিতে অদক্ষতা- এই ডিজিটাল পদ্ধতিকেই সর্বরোগনিবারক ওষুধ হিসেবে দেখা হয়। যে সমস্যাই দেখানো হোক না কেন, সমাধান চলে আসবে, পুরোটা না হলেও অন্তত আংশিক।

বাংলাদেশ-আদানি টানাপড়েন থেকে যে শিক্ষা পাওয়া গেল
বাংলাদেশ-আদানি টানাপড়েন থেকে যে শিক্ষা পাওয়া গেল

জ্বালানি ও খনিজসম্পদ

বাংলাদেশ-আদানি টানাপড়েন থেকে যে শিক্ষা পাওয়া গেল

সম্প্রতি এক বন্ধু আমাকে প্রশ্ন করেছিলেন, ‘আদানি বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহে অস্বীকার করছে’ এরকম আমি কিছু শুনেছি কি না। প্রশ্ন শুনেই আমি বুঝে গেলাম, একজন জাতীয়তাবাদী হিসেবে তিনি আসলে কোন প্রশ্নের বিষয়টি জানাতে চাচ্ছেন। আমি উল্টা প্রশ্ন করে বসলাম, ‘আপনার মনে আছে নিশ্চয়ই যে, মাত্র কয়েক বছর আগেই আমাদের বিদ্যুৎ ছিল না। কারণ, আমরা জ্বালানি এবং কয়লা আমদানির অর্থ দিতে পারিনি?

ট্রেন্ডিং ভিউজ