The National Citizen Party (NCP) and Jamaat-e-Islami are reportedly in talks over seat-sharing arrangements ahead of upcoming elections. Jamaat Secretary General Mia Golam Parwar confirmed this to media. According to a social media post by Abdul Kader, former coordinator of the anti-discrimination student movement at Dhaka University, NCP initially demanded 50 seats but reportedly agreed to 30 seats in the final negotiations. Under the deal, NCP will not field candidates in the remaining 270 constituencies, instead supporting Jamaat’s nominees. The post also stated that candidate finalisation for the 30 agreed seats will be handled jointly by NCP’s Nasir Uddin Patwari and Jamaat’s Abdullah Muhammad Taher. NCP has not yet issued an official statement on the talks.

জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আসন সমঝোতা নিয়ে আলোচনা চলছে। বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার। তিনি বলেন, এনসিপির সঙ্গে আসন সমঝোতা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। এর আগে বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে আটটার দিকে এ বিষয়ে একটি ফেসবুক পোস্ট করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক ও বিলুপ্ত হওয়া গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার আহ্বায়ক আব্দুল কাদের। পোস্টে তিনি লেখেন, ‘তারুণ্যের রাজনীতির কবর রচিত হতে যাচ্ছে। এনসিপি অবশেষে জামায়াতের সাথেই সরাসরি জোট বাঁধছে। সারাদেশে মানুষের ও নেতাকর্মীদের আশা-আকাঙ্ক্ষাকে জলাঞ্জলি দিয়ে গুটিকয়েক নেতার স্বার্থ হাসিল করতেই এমন আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত নিয়েছে তারা। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামীকাল এই জোটের ঘোষণা আসতে পারে। এর মধ্য দিয়ে কার্যত এনসিপি জামায়াতের গর্ভে বিলীন হয়ে যাবে।’ আব্দুল কাদের দাবি করেন, শুরুতে জামায়াতের কাছে এনসিপি ৫০টি আসন দাবি করলেও দর-কষাকষির শেষ পর্যায়ে তা ৩০ আসনে গিয়ে চূড়ান্ত হয়েছে। তার ভাষ্য অনুযায়ী, সমঝোতার শর্ত অনুযায়ী এনসিপি বাকি ২৭০টি আসনে কোনো প্রার্থী দেবে না এবং ওই আসনগুলোতে জামায়াতকে সহযোগিতা করবে। পোস্টে তিনি আরও উল্লেখ করেন, সমঝোতার ৩০টি আসনে প্রার্থী চূড়ান্ত করার দায়িত্ব জামায়াতের পক্ষ থেকে এনসিপির একজন প্রতিনিধির হাতে দেওয়া হয়েছে। তিনি দাবি করেন, এনসিপির পক্ষ থেকে নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী এবং জামায়াতের পক্ষ থেকে আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের যৌথভাবে ওই প্রার্থীদের চূড়ান্ত করবেন। এ বিষয়ে এনসিপির পক্ষ থেকে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।